জামিয়া ইসলামিয়া যাত্রাবাড়ী মাদ্রাসার মুহাদ্দিস, হজরত মাওলানা নেয়ামাতুল্লাহ ফরিদী, তাবলিগ জামাতের চলমান বিরোধের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেছেন। তিনি বলেন, এই বিরোধ শুধু মতবিরোধ নয়, বরং একটি ধর্মীয় বিরোধ।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত একটি ইসলামি মহাসম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এই সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল দাওয়াত ও তাবলিগ, মাদারেসে কওমিয়া এবং দীনের হেফাজত।
মাওলানা ফরিদী মাওলানা সাদ কান্ধলভীর বিরুদ্ধে কঠোর বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি বলেন, "যে ব্যক্তি আল্লাহ ও নবীর ব্যাপারে ভুল ধরে, তাকে সুযোগ দিলে উম্মাহ বিভ্রান্ত হবে। এই বিরোধ কেবল দৃষ্টিভঙ্গিগত নয়, এটি ধর্মীয় বিরোধ।" তিনি আরও বলেন, "তাবলিগ জামাত দেওবন্দের সৃষ্টি, তাই দেওবন্দ যে সিদ্ধান্ত জানাবে, সেটাই বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্ত হওয়া উচিত।"
বিরোধের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, "পৃথিবীর সব সৃষ্টি আল্লাহর নিয়ম মেনে চলে, তাই তাদের মাঝে শান্তি বিরাজ করে। মানবজাতির জন্যও আল্লাহ নিয়ম ঠিক করেছেন এবং নবীগণের মাধ্যমে সেই নিয়ম শিক্ষা দিয়েছেন। কিন্তু ইহুদিরা আল্লাহর আইন অমান্য করে নবী এবং আলেমদের হত্যা করেছে।"
মাওলানা ফরিদী অভিযোগ করেন যে, ২০১৮ সালে তাবলিগ জামাতের মধ্যে ঘটে যাওয়া সংঘর্ষে সাদপন্থিরা আলেমদের ওপর হামলা চালায়। তিনি বলেন, "মাওলানা সাদ আল্লাহ ও নবী মুসা (আ.)-এর সিদ্ধান্তকে ভুল বলেছে, যা তাবলিগ জামাতের নেতৃত্বের জন্য অযোগ্যতা প্রমাণ করে।"
তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, ২০১৮ সালের টঙ্গী ইজতেমায় সংঘর্ষের পর থেকে তাবলিগ জামাত দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। এখন জোবায়েরপন্থি ও সাদপন্থিরা পৃথকভাবে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন করছে।
২০২৫ সালের ইজতেমা নিয়ে সাদপন্থিরা প্রথম পর্বের আয়োজক হতে চাইলে আলেমরা এর বিরোধিতা করেন এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামি মহাসম্মেলনের ডাক দেন।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত একটি ইসলামি মহাসম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এই সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল দাওয়াত ও তাবলিগ, মাদারেসে কওমিয়া এবং দীনের হেফাজত।
মাওলানা ফরিদী মাওলানা সাদ কান্ধলভীর বিরুদ্ধে কঠোর বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি বলেন, "যে ব্যক্তি আল্লাহ ও নবীর ব্যাপারে ভুল ধরে, তাকে সুযোগ দিলে উম্মাহ বিভ্রান্ত হবে। এই বিরোধ কেবল দৃষ্টিভঙ্গিগত নয়, এটি ধর্মীয় বিরোধ।" তিনি আরও বলেন, "তাবলিগ জামাত দেওবন্দের সৃষ্টি, তাই দেওবন্দ যে সিদ্ধান্ত জানাবে, সেটাই বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্ত হওয়া উচিত।"
বিরোধের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, "পৃথিবীর সব সৃষ্টি আল্লাহর নিয়ম মেনে চলে, তাই তাদের মাঝে শান্তি বিরাজ করে। মানবজাতির জন্যও আল্লাহ নিয়ম ঠিক করেছেন এবং নবীগণের মাধ্যমে সেই নিয়ম শিক্ষা দিয়েছেন। কিন্তু ইহুদিরা আল্লাহর আইন অমান্য করে নবী এবং আলেমদের হত্যা করেছে।"
মাওলানা ফরিদী অভিযোগ করেন যে, ২০১৮ সালে তাবলিগ জামাতের মধ্যে ঘটে যাওয়া সংঘর্ষে সাদপন্থিরা আলেমদের ওপর হামলা চালায়। তিনি বলেন, "মাওলানা সাদ আল্লাহ ও নবী মুসা (আ.)-এর সিদ্ধান্তকে ভুল বলেছে, যা তাবলিগ জামাতের নেতৃত্বের জন্য অযোগ্যতা প্রমাণ করে।"
তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, ২০১৮ সালের টঙ্গী ইজতেমায় সংঘর্ষের পর থেকে তাবলিগ জামাত দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। এখন জোবায়েরপন্থি ও সাদপন্থিরা পৃথকভাবে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন করছে।
২০২৫ সালের ইজতেমা নিয়ে সাদপন্থিরা প্রথম পর্বের আয়োজক হতে চাইলে আলেমরা এর বিরোধিতা করেন এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামি মহাসম্মেলনের ডাক দেন।