
ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ ব্রিটিশ আইনসভার একটি প্রতিনিধিদলের অংশ হিসেবে দেশ সফর করা দুই এমপিকে আটক করেছে। এই এমপিরা ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছিলেন একটি মানবাধিকার সংগঠনের, অথবা তারা ফিলিস্তিনি অঞ্চল পরিদর্শন করছিলেন। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ তাদেরকে নিরাপত্তা হুমকি হিসেবে দেখে আটক করে।
রয়টার্স-এর এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আটক দুই এমপির নাম ইয়ুয়ান ইয়াং ও আবতিসাম মোহামেদ। তারা ব্রিটিশ লেবার পার্টির সদস্য। ইসরায়েলের অভিবাসন মন্ত্রণালয় দাবি করেছে যে, তাদের সন্দেহ ছিল যে এই দুই এমপি ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর কার্যকলাপ নথিভুক্ত করার চেষ্টা করছিলেন এবং ইসরায়েলবিরোধী প্রচারণা চালানোর পরিকল্পনা করেছিলেন, এজন্য তারা আটক করা হয়েছে।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের দাবি, আটক করা দুই এমপি আইন ভঙ্গ করেছেন এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তা নীতির জন্য ঝুঁকি তৈরি করেছিলেন। তবে, ব্রিটিশ সরকার ইতোমধ্যে এই ঘটনার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং ইসরায়েলের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে।
এই ঘটনাটি ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের মধ্যে নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। মানবাধিকার সংগঠনগুলো অভিযোগ করেছে যে, ইসরায়েলের এই ধরনের কার্যক্রম ফিলিস্তিনি অঞ্চলে মানবাধিকার পর্যবেক্ষণে বাধা সৃষ্টি করছে এবং এটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার নীতি লঙ্ঘন করছে।
এমনকি, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের এই আচরণ আন্তর্জাতিক রাজনীতিতেও এক নতুন প্রশ্ন উত্থাপন করেছে, যা কিভাবে অন্য দেশের প্রতিনিধিদের মানবাধিকার কাজের জন্য আটক করা যেতে পারে।
রয়টার্স-এর এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আটক দুই এমপির নাম ইয়ুয়ান ইয়াং ও আবতিসাম মোহামেদ। তারা ব্রিটিশ লেবার পার্টির সদস্য। ইসরায়েলের অভিবাসন মন্ত্রণালয় দাবি করেছে যে, তাদের সন্দেহ ছিল যে এই দুই এমপি ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর কার্যকলাপ নথিভুক্ত করার চেষ্টা করছিলেন এবং ইসরায়েলবিরোধী প্রচারণা চালানোর পরিকল্পনা করেছিলেন, এজন্য তারা আটক করা হয়েছে।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের দাবি, আটক করা দুই এমপি আইন ভঙ্গ করেছেন এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তা নীতির জন্য ঝুঁকি তৈরি করেছিলেন। তবে, ব্রিটিশ সরকার ইতোমধ্যে এই ঘটনার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং ইসরায়েলের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে।
এই ঘটনাটি ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের মধ্যে নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। মানবাধিকার সংগঠনগুলো অভিযোগ করেছে যে, ইসরায়েলের এই ধরনের কার্যক্রম ফিলিস্তিনি অঞ্চলে মানবাধিকার পর্যবেক্ষণে বাধা সৃষ্টি করছে এবং এটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার নীতি লঙ্ঘন করছে।
এমনকি, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের এই আচরণ আন্তর্জাতিক রাজনীতিতেও এক নতুন প্রশ্ন উত্থাপন করেছে, যা কিভাবে অন্য দেশের প্রতিনিধিদের মানবাধিকার কাজের জন্য আটক করা যেতে পারে।