
২০২৪ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশে বৈধপথে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ৩২৯ কোটি ডলার, যা বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা। এটি একক কোনো মাসে আসা সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স পরিমাণ। এর আগের রেকর্ড ছিল ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে প্রবাসীদের পাঠানো ২৬৪ কোটি ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান রোববার (৪ এপ্রিল) এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। রেমিট্যান্সের এ পরিমাণ বৃদ্ধি হওয়ার পেছনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে। প্রথমত, বর্তমান সরকারের কঠোর অবস্থান অর্থপাচারের বিরুদ্ধে, যার কারণে হুন্ডি ও অন্যান্য অবৈধ চ্যানেলে অর্থ পাঠানো কমে গেছে। ফলে বৈধপথে রেমিট্যান্স আহরণ বেড়েছে। দ্বিতীয়ত, মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর এর কারণে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বাড়তি খরচের জন্য বেশি টাকা পাঠিয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, গত মার্চ মাসে গড়ে দৈনিক ১০ কোটি ৬১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা গত বছরের মার্চের তুলনায় ৬৪.৭০ শতাংশ বেশি। ২০২৪ সালের মার্চে রেমিট্যান্স এসেছিল প্রায় ২০০ কোটি ডলার।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত) প্রবাসীরা মোট ২ হাজার ১৭৮ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭.৬০ শতাংশ বেশি।
বিভিন্ন মাসের রেমিট্যান্স পরিমাণ:
এভাবে, চলতি অর্থবছরে টানা সাত মাস দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে, এবং মার্চে রেমিট্যান্স ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি পৌঁছেছে, যা বাংলাদেশে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান রোববার (৪ এপ্রিল) এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। রেমিট্যান্সের এ পরিমাণ বৃদ্ধি হওয়ার পেছনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে। প্রথমত, বর্তমান সরকারের কঠোর অবস্থান অর্থপাচারের বিরুদ্ধে, যার কারণে হুন্ডি ও অন্যান্য অবৈধ চ্যানেলে অর্থ পাঠানো কমে গেছে। ফলে বৈধপথে রেমিট্যান্স আহরণ বেড়েছে। দ্বিতীয়ত, মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর এর কারণে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বাড়তি খরচের জন্য বেশি টাকা পাঠিয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, গত মার্চ মাসে গড়ে দৈনিক ১০ কোটি ৬১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা গত বছরের মার্চের তুলনায় ৬৪.৭০ শতাংশ বেশি। ২০২৪ সালের মার্চে রেমিট্যান্স এসেছিল প্রায় ২০০ কোটি ডলার।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত) প্রবাসীরা মোট ২ হাজার ১৭৮ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭.৬০ শতাংশ বেশি।
বিভিন্ন মাসের রেমিট্যান্স পরিমাণ:
- জুলাই: ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার
- আগস্ট: ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার ডলার
- সেপ্টেম্বর: ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার
- অক্টোবর: ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার
- নভেম্বর: ২২০ কোটি ডলার
- ডিসেম্বর: ২৬৪ কোটি ডলার
- জানুয়ারি: ২১৯ কোটি ডলার
- ফেব্রুয়ারি: ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার
- মার্চ: ৩২৯ কোটি ডলার
এভাবে, চলতি অর্থবছরে টানা সাত মাস দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে, এবং মার্চে রেমিট্যান্স ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি পৌঁছেছে, যা বাংলাদেশে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে।