
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ‘আলো আসবেই’ নামে গোপন একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ নিয়ে সম্প্রতি চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। গণঅভ্যুত্থানের সময় ছাত্রদের আন্দোলনের বিরুদ্ধে পরিকল্পনার অভিযোগে আলোচনায় আসে এই গ্রুপ। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গ্রুপটির অস্তিত্ব প্রকাশ্যে আসে। সেই গ্রুপে আওয়ামী লীগপন্থী বেশ কিছু শিল্পী ও তারকাদের সম্পৃক্ততার অভিযোগ উঠেছে।
সম্প্রতি নাগরিক টিভি নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, এই গোপন গ্রুপের সদস্য ছিলেন চিত্রনায়িকা আইরিন সুলতানা। যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় তীব্র আলোচনা ও সমালোচনা।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আইরিন সুলতানা। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, “কেন আমাকে নিয়ে এই মিথ্যাচার? অতি সম্প্রতি নাগরিক টিভি নামক ইউটিউব চ্যানেলে কে বা কারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে একটি ভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে আমাকে নিয়ে। আমি নাকি বিগত ফ্যাসিবাদ সরকারের কুখ্যাত 'আলো আসবেই' হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম এবং তাদের পক্ষে কাজ করেছি। অথচ গোটা আন্দোলনের সময়ে নানাভাবে আমি আন্দোলনের পক্ষে সোচ্চার ছিলাম, নির্বিচার গণহত্যার বিরুদ্ধে।”
আইরিন স্পষ্ট করে জানান, তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কখনো যুক্ত ছিলেন না। তার ভাষায়, “আমি তো কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই কখনো সম্পৃক্ত নই। ছিলামও না। অতএব, যে বা যারাই আমাকে নিয়ে এমন ভ্রান্তিকর ও মিথ্যা সংবাদ প্রচার করছে, তাদের বিরুদ্ধে আমি আইনত পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”
মিথ্যা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে তিনি বলেন, “আলো আসবেই গ্রুপে আমার কোনো সম্পৃক্ততার সুস্পষ্ট প্রমাণ যদি উপস্থাপন করতে না পারে, তাহলে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাদের প্রকাশ্যে আমার কাছে নিঃস্বার্থ ক্ষমা চাইতে হবে এবং দুঃখ প্রকাশ করতে হবে। অন্যথায় আমি নাগরিক টিভি নামক ইউটিউব চ্যানেলসহ সংশ্লিষ্ট সবার নামে আমার সুনাম নষ্টের এই অপপ্রচেষ্টার দায়ে মানহানি মামলা দায়ের করব।”
প্রসঙ্গত, কয়েক বছর অভিনয়ে অনিয়মিত থাকার পর গত বছর নির্মাতা সাইফ চন্দন পরিচালিত ‘দুনিয়া’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় ফিরেন আইরিন। সর্বশেষ তিনি ইভান মনোয়ার পরিচালিত শর্টফিল্ম ‘ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প—কফিগার্ল’-এ অভিনয় করেছেন।
সম্প্রতি নাগরিক টিভি নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, এই গোপন গ্রুপের সদস্য ছিলেন চিত্রনায়িকা আইরিন সুলতানা। যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় তীব্র আলোচনা ও সমালোচনা।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আইরিন সুলতানা। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, “কেন আমাকে নিয়ে এই মিথ্যাচার? অতি সম্প্রতি নাগরিক টিভি নামক ইউটিউব চ্যানেলে কে বা কারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে একটি ভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে আমাকে নিয়ে। আমি নাকি বিগত ফ্যাসিবাদ সরকারের কুখ্যাত 'আলো আসবেই' হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম এবং তাদের পক্ষে কাজ করেছি। অথচ গোটা আন্দোলনের সময়ে নানাভাবে আমি আন্দোলনের পক্ষে সোচ্চার ছিলাম, নির্বিচার গণহত্যার বিরুদ্ধে।”
আইরিন স্পষ্ট করে জানান, তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কখনো যুক্ত ছিলেন না। তার ভাষায়, “আমি তো কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই কখনো সম্পৃক্ত নই। ছিলামও না। অতএব, যে বা যারাই আমাকে নিয়ে এমন ভ্রান্তিকর ও মিথ্যা সংবাদ প্রচার করছে, তাদের বিরুদ্ধে আমি আইনত পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”
মিথ্যা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে তিনি বলেন, “আলো আসবেই গ্রুপে আমার কোনো সম্পৃক্ততার সুস্পষ্ট প্রমাণ যদি উপস্থাপন করতে না পারে, তাহলে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাদের প্রকাশ্যে আমার কাছে নিঃস্বার্থ ক্ষমা চাইতে হবে এবং দুঃখ প্রকাশ করতে হবে। অন্যথায় আমি নাগরিক টিভি নামক ইউটিউব চ্যানেলসহ সংশ্লিষ্ট সবার নামে আমার সুনাম নষ্টের এই অপপ্রচেষ্টার দায়ে মানহানি মামলা দায়ের করব।”
প্রসঙ্গত, কয়েক বছর অভিনয়ে অনিয়মিত থাকার পর গত বছর নির্মাতা সাইফ চন্দন পরিচালিত ‘দুনিয়া’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় ফিরেন আইরিন। সর্বশেষ তিনি ইভান মনোয়ার পরিচালিত শর্টফিল্ম ‘ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প—কফিগার্ল’-এ অভিনয় করেছেন।