
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার বালিগাঁও ইউনিয়নে এক নারীর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। নিহতের নাম আলেয়া বেগম (৩৮)। রোববার (৬ এপ্রিল) রাতে ইউনিয়নের নয়াগাঁও বনগ্রাম এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ৩ এপ্রিল আলেয়া তার স্বামী মো. রুবেল লস্কার ও তিন সন্তানসহ মাদারীপুর থেকে এসে বনগ্রামে ভাড়া বাসায় উঠেছিলেন। ঘটনার দিন রুবেল ঘরের দরজায় বাইরে থেকে তালা দিয়ে সন্তানদের নিয়ে বেরিয়ে যান। এরপর সন্ধ্যার দিকে ভাড়াটিয়াদের সন্দেহ হলে তারা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে গলায় ওড়না পেঁচানো মরদেহ উদ্ধার করে।
টঙ্গীবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মহিদুল ইসলাম জানান, আলেয়া বেগমকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশের ধারণা, স্বামী রুবেল লস্কারই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত। ঘটনার তদন্ত চলছে এবং নিহতের স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ও শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্থানীয়রা অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ৩ এপ্রিল আলেয়া তার স্বামী মো. রুবেল লস্কার ও তিন সন্তানসহ মাদারীপুর থেকে এসে বনগ্রামে ভাড়া বাসায় উঠেছিলেন। ঘটনার দিন রুবেল ঘরের দরজায় বাইরে থেকে তালা দিয়ে সন্তানদের নিয়ে বেরিয়ে যান। এরপর সন্ধ্যার দিকে ভাড়াটিয়াদের সন্দেহ হলে তারা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে গলায় ওড়না পেঁচানো মরদেহ উদ্ধার করে।
টঙ্গীবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মহিদুল ইসলাম জানান, আলেয়া বেগমকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশের ধারণা, স্বামী রুবেল লস্কারই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত। ঘটনার তদন্ত চলছে এবং নিহতের স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ও শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্থানীয়রা অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।