
আশদোদ ও আশকেলন শহরে রকেট হামলার পর ফের আলোচনায় হামাসের সামরিক সক্ষমতা। রোববার (৭ এপ্রিল) গাজা থেকে ইসরাইলের উদ্দেশে প্রায় ১০টি রকেট ছোড়া হয়। যদিও ইসরাইলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ) দাবি করেছে, অধিকাংশ রকেটই আয়রন ডোম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় প্রতিহত করা হয়েছে।
তবে আশকেলনে একটি রকেট আঘাত হানলে বেশ কিছু যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইসরাইলি জরুরি সেবা সংস্থা এমডিএ জানিয়েছে, রকেটের স্প্লিন্টারে আহত এক ব্যক্তি (বয়স আনুমানিক ৩০) কে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এছাড়া আতঙ্কে পালাতে গিয়ে আহতদেরও চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এ হামলার পরপরই আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হামাস মুখপাত্র জিহাদ তাহা বলেন, “আমাদের এখনো এমন সামরিক সক্ষমতা রয়েছে, যা ইসরাইলের জন্য উদ্বেগের কারণ হওয়া উচিত।” তার ভাষায়, “ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে চলমান অপরাধ ও হত্যাযজ্ঞের প্রেক্ষিতে প্রতিরোধ আন্দোলনের এই পদক্ষেপ ন্যায্য।”
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। বলেন, “বিশ্ব যখন ইসরাইলি বর্বরতার বিরুদ্ধে নিরব, তখন প্রতিরোধই একমাত্র উপায় হয়ে দাঁড়িয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “যতদিন ইসরাইল ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে রাখবে, অস্ত্রসজ্জিত বসতি গড়ে তুলবে, পবিত্র স্থানগুলো অপবিত্র করবে—ততদিন প্রতিরোধ থামবে না। হামাস বিলীন হবে না।”
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, হামলার তীব্রতা সীমিত হলেও এর প্রতীকী ও মানসিক প্রভাব যথেষ্ট। সামরিকভাবে হামাস দুর্বল হলেও তারা এখনও সীমিত পরিসরে প্রতিরোধ চালিয়ে যাচ্ছে—এটি প্রমাণ করে গাজায় ইসরাইলি সামরিক অভিযানেও তারা পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়নি।
এই প্রেক্ষাপটে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সংকটের কোনো একমাত্র সামরিক সমাধান নেই। রাজনৈতিক সমাধান ছাড়া দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীলতা অসম্ভব।
তবে আশকেলনে একটি রকেট আঘাত হানলে বেশ কিছু যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইসরাইলি জরুরি সেবা সংস্থা এমডিএ জানিয়েছে, রকেটের স্প্লিন্টারে আহত এক ব্যক্তি (বয়স আনুমানিক ৩০) কে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এছাড়া আতঙ্কে পালাতে গিয়ে আহতদেরও চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এ হামলার পরপরই আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হামাস মুখপাত্র জিহাদ তাহা বলেন, “আমাদের এখনো এমন সামরিক সক্ষমতা রয়েছে, যা ইসরাইলের জন্য উদ্বেগের কারণ হওয়া উচিত।” তার ভাষায়, “ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে চলমান অপরাধ ও হত্যাযজ্ঞের প্রেক্ষিতে প্রতিরোধ আন্দোলনের এই পদক্ষেপ ন্যায্য।”
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। বলেন, “বিশ্ব যখন ইসরাইলি বর্বরতার বিরুদ্ধে নিরব, তখন প্রতিরোধই একমাত্র উপায় হয়ে দাঁড়িয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “যতদিন ইসরাইল ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে রাখবে, অস্ত্রসজ্জিত বসতি গড়ে তুলবে, পবিত্র স্থানগুলো অপবিত্র করবে—ততদিন প্রতিরোধ থামবে না। হামাস বিলীন হবে না।”
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, হামলার তীব্রতা সীমিত হলেও এর প্রতীকী ও মানসিক প্রভাব যথেষ্ট। সামরিকভাবে হামাস দুর্বল হলেও তারা এখনও সীমিত পরিসরে প্রতিরোধ চালিয়ে যাচ্ছে—এটি প্রমাণ করে গাজায় ইসরাইলি সামরিক অভিযানেও তারা পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়নি।
এই প্রেক্ষাপটে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সংকটের কোনো একমাত্র সামরিক সমাধান নেই। রাজনৈতিক সমাধান ছাড়া দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীলতা অসম্ভব।