
ঈদের আগে ঢালিউড অভিনেত্রী পরীমনি ও গায়ক শেখ সাদী নিয়ে গুঞ্জন উঠেছিল, যেটি এখন নতুন দিকে মোড় নিয়েছে। পরীমনি ও শেখ সাদীর সম্পর্ক এবং তাদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, বিশেষ করে যখন পরীমনি নিজের হাতে মেহেন্দি দিয়ে 'এস' অক্ষর লিখেছিলেন। এই ঘটনা নিয়ে গুঞ্জন সৃষ্টি হলে, অভিনেত্রীর বাসার কাজের মেয়ে পিংকি আক্তার এগিয়ে এসে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছেন।
পিংকি আক্তার সংবাদমাধ্যমের কাছে দাবি করেন যে, পরীমনি এবং শেখ সাদী এক বিছানায় ঘুমান, এক ঘরে থাকেন এবং একসাথে খাওয়া-দাওয়া করেন। এমনকি, তিনি আরও জানান, গায়কের হাতে মারধরের শিকার হয়েছেন পরীমনি, যার ফলে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। পিংকি আরও বলেন, "যতটা মারধর পেরেছি, ততটা সহ্য করেছি। পরীমনি নিজেও আমাকে বলেছিলেন, 'এভাবেই আমাকে মারতে মারতে সহ্য করতে হয়।'"
এছাড়া, পিংকি আক্তারের অভিযোগ যে, শুধু শেখ সাদী নয়, পরীমনি একাধিক পুরুষের সাথে সঙ্গ দেন। পিংকি বলেন, "শারীরিক নির্যাতন করতে কোনো অধিকার নেই। আমি যদি বেতন দিয়ে চলে যাই, তাতে কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু নির্যাতন করা উচিত নয়।"
এরই মধ্যে, পিংকি আক্তার ভাটারা থানায় পরীমনির বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগে তিনি বলেন, "পরীমনি তার দত্তক কন্যাসন্তানকে খাবার খাওয়ানোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে তাকে মারধর করেন, এবং অসুস্থ বোধ করলে হাসপাতালে যেতে দেননি।" এই অভিযোগের পর, পিংকি জরুরি পরিষেবায় ফোন করে পুলিশের সাহায্য চেয়েছিলেন।
এই ঘটনার পর থেকে পরীমনির বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা উঠেছে এবং পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে দাঁড়িয়েছে।
পিংকি আক্তার সংবাদমাধ্যমের কাছে দাবি করেন যে, পরীমনি এবং শেখ সাদী এক বিছানায় ঘুমান, এক ঘরে থাকেন এবং একসাথে খাওয়া-দাওয়া করেন। এমনকি, তিনি আরও জানান, গায়কের হাতে মারধরের শিকার হয়েছেন পরীমনি, যার ফলে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। পিংকি আরও বলেন, "যতটা মারধর পেরেছি, ততটা সহ্য করেছি। পরীমনি নিজেও আমাকে বলেছিলেন, 'এভাবেই আমাকে মারতে মারতে সহ্য করতে হয়।'"
এছাড়া, পিংকি আক্তারের অভিযোগ যে, শুধু শেখ সাদী নয়, পরীমনি একাধিক পুরুষের সাথে সঙ্গ দেন। পিংকি বলেন, "শারীরিক নির্যাতন করতে কোনো অধিকার নেই। আমি যদি বেতন দিয়ে চলে যাই, তাতে কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু নির্যাতন করা উচিত নয়।"
এরই মধ্যে, পিংকি আক্তার ভাটারা থানায় পরীমনির বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগে তিনি বলেন, "পরীমনি তার দত্তক কন্যাসন্তানকে খাবার খাওয়ানোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে তাকে মারধর করেন, এবং অসুস্থ বোধ করলে হাসপাতালে যেতে দেননি।" এই অভিযোগের পর, পিংকি জরুরি পরিষেবায় ফোন করে পুলিশের সাহায্য চেয়েছিলেন।
এই ঘটনার পর থেকে পরীমনির বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা উঠেছে এবং পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে দাঁড়িয়েছে।