
গত সপ্তাহের শেষদিকে ফ্লোরিডায় চার দিনের সফর শেষ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব নেওয়ার পর এটি ছিল তার ২৩তম গলফিং দিন। সফরের আগেই বৈশ্বিক বাণিজ্যে উত্তেজনা বাড়িয়ে দেন তিনি—চীনের ওপর শুল্ক আরোপ করে। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় চীনও যুক্তরাষ্ট্রের ওপর শুল্ক বসায়, যার ফলে বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে দেখা দিয়েছে তীব্র অস্থিরতা।
এমন এক সময় গলফ ক্লাবে যাওয়ার পথে নিজের গাড়িতে বসে চীনের বিষয়ে নিউ ইয়র্ক পোস্ট পত্রিকা পড়তে দেখা যায় ট্রাম্পকে। সেই ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় ব্যাপক সমালোচনা। সমালোচকরা বলছেন, দেশ যখন অর্থনৈতিক চাপে রয়েছে, তখন প্রেসিডেন্টের এমন নির্লিপ্ত আচরণ হতাশাজনক।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ট্রাম্পের কঠোর শুল্ক নীতির কারণে আন্তর্জাতিক শেয়ারবাজারে ধস নেমেছে এবং অনেক মার্কিন প্রতিষ্ঠানও বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে। এর ফলে দেশজুড়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে। বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে বিক্ষোভ হয়েছে ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে।
এদিকে, ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, শুল্ক ইস্যুতে চীনের সঙ্গে লাগাতার কূটনৈতিক যোগাযোগ চলছে। তবে পরিস্থিতি এখনও অস্থির।
প্রসঙ্গত, চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প ৯ বার এবং মার্চে ৮ বার মিয়ামির ‘ট্রাম্প ইন্টারন্যাশনাল গলফ ক্লাব’-এ গিয়েছেন। তার প্রথম গলফ সফর ছিল ২৬ জানুয়ারি, দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব নেওয়ার কয়েকদিন পর।
ফ্লোরিডার গলফ ক্লাবটি এখন রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত আলোচনার একটি কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। গত চার মাসে সেখানে দেখা গেছে রিপাবলিকান সিনেটর লিন্ডসে গ্রাহাম, ফক্স নিউজের উপস্থাপক ট্রে গোয়াডি, গল্ফার টাইগার উডস, ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিস্যান্টিস ও তার স্ত্রী কেসি ডিস্যান্টিস, ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাব এবং কিংবদন্তি গল্ফার গ্যারি প্লেয়ারকেও।
এমন এক সময় গলফ ক্লাবে যাওয়ার পথে নিজের গাড়িতে বসে চীনের বিষয়ে নিউ ইয়র্ক পোস্ট পত্রিকা পড়তে দেখা যায় ট্রাম্পকে। সেই ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় ব্যাপক সমালোচনা। সমালোচকরা বলছেন, দেশ যখন অর্থনৈতিক চাপে রয়েছে, তখন প্রেসিডেন্টের এমন নির্লিপ্ত আচরণ হতাশাজনক।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ট্রাম্পের কঠোর শুল্ক নীতির কারণে আন্তর্জাতিক শেয়ারবাজারে ধস নেমেছে এবং অনেক মার্কিন প্রতিষ্ঠানও বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে। এর ফলে দেশজুড়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে। বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে বিক্ষোভ হয়েছে ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে।
এদিকে, ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, শুল্ক ইস্যুতে চীনের সঙ্গে লাগাতার কূটনৈতিক যোগাযোগ চলছে। তবে পরিস্থিতি এখনও অস্থির।
প্রসঙ্গত, চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প ৯ বার এবং মার্চে ৮ বার মিয়ামির ‘ট্রাম্প ইন্টারন্যাশনাল গলফ ক্লাব’-এ গিয়েছেন। তার প্রথম গলফ সফর ছিল ২৬ জানুয়ারি, দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব নেওয়ার কয়েকদিন পর।
ফ্লোরিডার গলফ ক্লাবটি এখন রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত আলোচনার একটি কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। গত চার মাসে সেখানে দেখা গেছে রিপাবলিকান সিনেটর লিন্ডসে গ্রাহাম, ফক্স নিউজের উপস্থাপক ট্রে গোয়াডি, গল্ফার টাইগার উডস, ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিস্যান্টিস ও তার স্ত্রী কেসি ডিস্যান্টিস, ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাব এবং কিংবদন্তি গল্ফার গ্যারি প্লেয়ারকেও।