
আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি বলেন, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ভিসা প্রক্রিয়াকরণ সম্পন্ন হবে এবং নির্ধারিত সময় অনুযায়ী হজযাত্রীরা সৌদি আরবের উদ্দেশে যাত্রা করবেন।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তিনি।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, এ বছর সরকারি ব্যবস্থাপনায় নিবন্ধিত ৫ হাজার ২০০ জন হজযাত্রীর জন্য মিনায় ও আরাফায় তাঁবু বরাদ্দ, ক্যাটারিং সার্ভিস, বাড়ি/হোটেল এবং পরিবহন কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিসহ সব আনুষ্ঠানিকতা আগেই সম্পন্ন হয়েছে। এখন ভিসা কার্যক্রম চলছে এবং তা দ্রুত শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, এ বছর বেসরকারিভাবে ৮১ হাজার ৯০০ জন হজযাত্রী নিবন্ধিত হয়েছেন, যারা মোট ৭৫৩টি এজেন্সির মাধ্যমে হজে যাচ্ছেন। সৌদি সরকারের ন্যূনতম যাত্রীর বাধ্যবাধকতার কারণে তারা ৭০টি লিড এজেন্সির অধীনে হজ পালন করবেন।
ধর্ম উপদেষ্টা জানান, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কঠোর তত্ত্বাবধান ও মনিটরিংয়ের ফলে বেসরকারি হজযাত্রীদের জন্য মিনায় ও আরাফায় তাঁবু বরাদ্দ এবং ক্যাটারিং চুক্তি নির্ধারিত সময় ১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সৌদি সরকার বাড়িভাড়া ও পরিবহন কোম্পানির সঙ্গে চুক্তির সময়সীমা ২৫ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত বাড়িয়েছে এবং এ বিষয়ে সতর্কতাও দিয়েছে। সব মিলিয়ে, হজ ব্যবস্থাপনায় যেন কোনো ঘাটতি না থাকে, সেজন্য সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে বলেও জানান তিনি।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তিনি।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, এ বছর সরকারি ব্যবস্থাপনায় নিবন্ধিত ৫ হাজার ২০০ জন হজযাত্রীর জন্য মিনায় ও আরাফায় তাঁবু বরাদ্দ, ক্যাটারিং সার্ভিস, বাড়ি/হোটেল এবং পরিবহন কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিসহ সব আনুষ্ঠানিকতা আগেই সম্পন্ন হয়েছে। এখন ভিসা কার্যক্রম চলছে এবং তা দ্রুত শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, এ বছর বেসরকারিভাবে ৮১ হাজার ৯০০ জন হজযাত্রী নিবন্ধিত হয়েছেন, যারা মোট ৭৫৩টি এজেন্সির মাধ্যমে হজে যাচ্ছেন। সৌদি সরকারের ন্যূনতম যাত্রীর বাধ্যবাধকতার কারণে তারা ৭০টি লিড এজেন্সির অধীনে হজ পালন করবেন।
ধর্ম উপদেষ্টা জানান, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কঠোর তত্ত্বাবধান ও মনিটরিংয়ের ফলে বেসরকারি হজযাত্রীদের জন্য মিনায় ও আরাফায় তাঁবু বরাদ্দ এবং ক্যাটারিং চুক্তি নির্ধারিত সময় ১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সৌদি সরকার বাড়িভাড়া ও পরিবহন কোম্পানির সঙ্গে চুক্তির সময়সীমা ২৫ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত বাড়িয়েছে এবং এ বিষয়ে সতর্কতাও দিয়েছে। সব মিলিয়ে, হজ ব্যবস্থাপনায় যেন কোনো ঘাটতি না থাকে, সেজন্য সরকার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে বলেও জানান তিনি।