পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, এখন থেকে এলাকা ভিত্তিক গণশুনানির মাধ্যমে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। প্রতিটি শুনানিতে আমি নিজে উপস্থিত থাকব। ইতিমধ্যেই এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।বুধবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন।উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, নদী তীরবর্তী শিল্পপার্ক ইকোনমিক জোনসহ যেকোন ধরণের মিল কলকারখানা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে পানি দূষণ না হয় সে বিষয়ের ওপর বিশেষ নজর দিতে হবে। শুধু তাই নয়, নদীতে জেগে ওঠা চরগুলোতে ভাঙ্গন কবলিত বা গৃহহীন মানুষকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
উপদেষ্টা বলেন, গতকালই মন্ত্রণালয়ে তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন, যে পরিকল্পনাই করা হোক না কেন বা যে প্রকল্পই হোক না কেন, পরিকল্পনা থেকে শুরু করে বাস্তবায়ন পর্যন্ত ঠিকাদারের যা কেনার কথা তা সে কিনছে কিনা, প্রকল্পে যত টাকা লাগার কথা আদৌ তত টাকার বাজেট দেওয়া হয়েছে। নাকি বেশি বাজেট দেওয়া হয়েছে, যে মানের জিনিস দেওয়ার কথা সে মানের জিনিস দেওয়া হচ্ছে কিনা এগুলো নিশ্চিত করার জন্য কমিটি করে দেওয়া হয়েছে। সেই কমিটিতে সংশ্লিষ্ট এলাকার একজন ব্যক্তি বা একজন শিক্ষার্থীকে রাখার নির্দেশনা দিয়েছেন। আর কমিটির প্রধান হবেন সরকারের বাইরের একজন ব্যক্তি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোঃ নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) গণপতি রায়, সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি হারুন অর রশিদ খান হাসান, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনোয়ার হোসেনসহ জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের উর্ধ্বতন কর্মকতাবৃন্দ।
উপদেষ্টা বলেন, গতকালই মন্ত্রণালয়ে তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন, যে পরিকল্পনাই করা হোক না কেন বা যে প্রকল্পই হোক না কেন, পরিকল্পনা থেকে শুরু করে বাস্তবায়ন পর্যন্ত ঠিকাদারের যা কেনার কথা তা সে কিনছে কিনা, প্রকল্পে যত টাকা লাগার কথা আদৌ তত টাকার বাজেট দেওয়া হয়েছে। নাকি বেশি বাজেট দেওয়া হয়েছে, যে মানের জিনিস দেওয়ার কথা সে মানের জিনিস দেওয়া হচ্ছে কিনা এগুলো নিশ্চিত করার জন্য কমিটি করে দেওয়া হয়েছে। সেই কমিটিতে সংশ্লিষ্ট এলাকার একজন ব্যক্তি বা একজন শিক্ষার্থীকে রাখার নির্দেশনা দিয়েছেন। আর কমিটির প্রধান হবেন সরকারের বাইরের একজন ব্যক্তি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোঃ নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) গণপতি রায়, সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি হারুন অর রশিদ খান হাসান, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনোয়ার হোসেনসহ জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের উর্ধ্বতন কর্মকতাবৃন্দ।