
গাজায় ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর বর্বর আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে ‘মার্চ ফর গাজা’ গণসমাবেশে ঢল নামে লাখো মানুষের।
শনিবার (১২ এপ্রিল) রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ।
‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’-এর ব্যানারে আয়োজিত এ সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা হাতে নেন বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা। কর্মসূচি থেকে জারিকৃত ঘোষণাপত্রে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে গণহত্যার বিচার দাবি করা হয়। পাশাপাশি হত্যাযজ্ঞ বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
সমাবেশ শেষে ফিলিস্তিনের শান্তি ও স্বাধীনতা কামনায় অনুষ্ঠিত হয় বিশেষ মোনাজাত।
এই ঐতিহাসিক জমায়েতকে ‘ইমানি হাজিরা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি লেখেন, “এটি শুধু একটি মার্চ ছিল না, ছিল বিবেকের ডাক, ন্যায়ের পক্ষে ইমানি হাজিরা। চারদিক থেকে তেজদীপ্ত মানব প্লাবনের উত্তাল তরঙ্গ সোহরাওয়ার্দীর মোহনায় মিলিত হয়েছিল।”
তিনি আরও বলেন, “দেশের স্বার্থে ও উম্মাহর প্রয়োজনে ঠিক এভাবেই আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে বারবার।”
শনিবার (১২ এপ্রিল) রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ।
‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’-এর ব্যানারে আয়োজিত এ সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা হাতে নেন বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা। কর্মসূচি থেকে জারিকৃত ঘোষণাপত্রে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে গণহত্যার বিচার দাবি করা হয়। পাশাপাশি হত্যাযজ্ঞ বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
সমাবেশ শেষে ফিলিস্তিনের শান্তি ও স্বাধীনতা কামনায় অনুষ্ঠিত হয় বিশেষ মোনাজাত।
এই ঐতিহাসিক জমায়েতকে ‘ইমানি হাজিরা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি লেখেন, “এটি শুধু একটি মার্চ ছিল না, ছিল বিবেকের ডাক, ন্যায়ের পক্ষে ইমানি হাজিরা। চারদিক থেকে তেজদীপ্ত মানব প্লাবনের উত্তাল তরঙ্গ সোহরাওয়ার্দীর মোহনায় মিলিত হয়েছিল।”
তিনি আরও বলেন, “দেশের স্বার্থে ও উম্মাহর প্রয়োজনে ঠিক এভাবেই আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে বারবার।”