
শিল্পখাতে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে ১০ টাকা বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।আজ রবিবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানায় বিইআরসি।সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসি চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ জানান, শিল্প গ্রাহকদের প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের বিল ৩০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪০ টাকা করা হয়েছে। ক্যাপটিভে গ্যাসের দাম ৩০ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে ৪২ টাকা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও জানান, এই দাম পুরানো শিল্প গ্রাহকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না। বিদ্যমান শিল্প ও ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ শ্রেণির গ্রাহকদের বিদ্যমান অনুমোদিত লোড পর্যন্ত গ্যাস ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিদ্যমান দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া শিল্প ও ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ শ্রেণির প্রতিশ্রুত গ্রাহকের অনুমোদিত লোডের ৫০ ভাগ পর্যন্ত গ্যাস ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিদ্যমান দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসি চেয়ারম্যান জালাল আহমেদসহ আরও উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য মিজানুর রহমান, সদস্য সৈয়দা সুলতানা রাজিয়া, আব্দুর রাজ্জাক ও শাহীদ সারোয়ার।
এর আগে গত ২৬ ফেব্রুয়ারিতে বিইআরসি এক জনশুনানি আয়োজন করে। যেখানে পেট্রোবাংলা দাবি করেছিল, দাম না বাড়ালে বছরে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকার ঘাটতি হতে পারে। তবে এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে তীব্র আপত্তি জানায় ব্যবসায়ী এবং বিভিন্ন শিল্প সংগঠন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও জানান, এই দাম পুরানো শিল্প গ্রাহকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না। বিদ্যমান শিল্প ও ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ শ্রেণির গ্রাহকদের বিদ্যমান অনুমোদিত লোড পর্যন্ত গ্যাস ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিদ্যমান দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া শিল্প ও ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ শ্রেণির প্রতিশ্রুত গ্রাহকের অনুমোদিত লোডের ৫০ ভাগ পর্যন্ত গ্যাস ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিদ্যমান দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসি চেয়ারম্যান জালাল আহমেদসহ আরও উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য মিজানুর রহমান, সদস্য সৈয়দা সুলতানা রাজিয়া, আব্দুর রাজ্জাক ও শাহীদ সারোয়ার।
এর আগে গত ২৬ ফেব্রুয়ারিতে বিইআরসি এক জনশুনানি আয়োজন করে। যেখানে পেট্রোবাংলা দাবি করেছিল, দাম না বাড়ালে বছরে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকার ঘাটতি হতে পারে। তবে এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে তীব্র আপত্তি জানায় ব্যবসায়ী এবং বিভিন্ন শিল্প সংগঠন।