
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন আম কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে চীন। গতকাল শনিবার বিকেলে জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি আমবাগান পরিদর্শন শেষে এ আগ্রহের কথা জানান চীনের আমদানিকারক মি. শু উই।
এ সময় গোছানো আমবাগান দেখে পছন্দ করেন তিনি। পরে শিবগঞ্জ পৌর এলাকার একাডেমি মোড়ে আম গ্রেডিং, শর্টিং ও শোধন কেন্দ্রও পরিদর্শন করেন।
এর ফলে ইউরোপ ও মধ্যপাচ্যের পর চীনের বাজারে প্রথমবারের মত আম রপ্তানির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এতে খুশি চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম চাষি ও উদ্যোক্তারা। শিবগঞ্জ পৌর এলাকার আমচাষি ও উদ্যোক্তা আহসান হাবিব বলেন, গতকাল বিকেলে আমার আম বাগান পরিদর্শন করেছেন চীনের একজন আমদানীকারক। দেখে বাগান থেকে সরাসরি আম কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি। কোন মাধ্যম ছাড়া সরাসরি চীনে আম রপ্তানি করতে পারলে আমরা লাভবান হবো।
আমচাষী ইসমাইল খান শামীম বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের কয়েকটি আমবাগান পরিদর্শন করেছেন চীনা আমদানীকারক। তারা আমাদের থেকে সরাসরি আম কিনতে চায়। এভাবে আম রপ্তানি করতে পারলে আমরা লাভবান হবো। সেই সঙ্গে জেলার অর্থনীতিও চাঙ্গা হবে।
আম উদ্যোক্তা ও বাগানমালিক আহসান হাবিব বলেন, গত কয়েক বছর ধরে দেশের রপ্তানিকারকরা রাজধানী ঢাকার স্থানীয় বাজার থেকে আম কিনে রপ্তানি করে আসছে। এতে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে চাষিরা। আমদানিকারকরা যেন সরাসরি চাষিদের কাছে থেকে আম নিতে পারেন সে বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে।
এ বিষয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নয়ন মিয়া বলেন, শনিবার বিকেলে চীনের একজন আমদানীকারক উপজেলার উদ্যোক্তা আহসান হাবিবের বাগানসহ কয়েকটি আমবাগান পরিদর্শন করেছেন। তাদের ভাষ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রায় এক লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন আমের চাহিদা চায়নাতে রয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে তারা এক হাজার টন এবং পরবর্তীতে পাঁচ হাজার টনসহ বিপুল পরিমাণ আম নিতে চায়। আমরা আশাবাদী। তাদের সব ধরনের সহযোগীতা আমরা করব। এতে চাঙ্গা হবে জেলার অর্থনীতি। লাভবান হবেন আম চাষিরা।
এ সময় গোছানো আমবাগান দেখে পছন্দ করেন তিনি। পরে শিবগঞ্জ পৌর এলাকার একাডেমি মোড়ে আম গ্রেডিং, শর্টিং ও শোধন কেন্দ্রও পরিদর্শন করেন।
এর ফলে ইউরোপ ও মধ্যপাচ্যের পর চীনের বাজারে প্রথমবারের মত আম রপ্তানির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এতে খুশি চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম চাষি ও উদ্যোক্তারা। শিবগঞ্জ পৌর এলাকার আমচাষি ও উদ্যোক্তা আহসান হাবিব বলেন, গতকাল বিকেলে আমার আম বাগান পরিদর্শন করেছেন চীনের একজন আমদানীকারক। দেখে বাগান থেকে সরাসরি আম কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি। কোন মাধ্যম ছাড়া সরাসরি চীনে আম রপ্তানি করতে পারলে আমরা লাভবান হবো।
আমচাষী ইসমাইল খান শামীম বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের কয়েকটি আমবাগান পরিদর্শন করেছেন চীনা আমদানীকারক। তারা আমাদের থেকে সরাসরি আম কিনতে চায়। এভাবে আম রপ্তানি করতে পারলে আমরা লাভবান হবো। সেই সঙ্গে জেলার অর্থনীতিও চাঙ্গা হবে।
আম উদ্যোক্তা ও বাগানমালিক আহসান হাবিব বলেন, গত কয়েক বছর ধরে দেশের রপ্তানিকারকরা রাজধানী ঢাকার স্থানীয় বাজার থেকে আম কিনে রপ্তানি করে আসছে। এতে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে চাষিরা। আমদানিকারকরা যেন সরাসরি চাষিদের কাছে থেকে আম নিতে পারেন সে বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে।
এ বিষয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নয়ন মিয়া বলেন, শনিবার বিকেলে চীনের একজন আমদানীকারক উপজেলার উদ্যোক্তা আহসান হাবিবের বাগানসহ কয়েকটি আমবাগান পরিদর্শন করেছেন। তাদের ভাষ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রায় এক লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন আমের চাহিদা চায়নাতে রয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে তারা এক হাজার টন এবং পরবর্তীতে পাঁচ হাজার টনসহ বিপুল পরিমাণ আম নিতে চায়। আমরা আশাবাদী। তাদের সব ধরনের সহযোগীতা আমরা করব। এতে চাঙ্গা হবে জেলার অর্থনীতি। লাভবান হবেন আম চাষিরা।