
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বিগত সরকার পহেলা বৈশাখের মতো সার্বজনীন উৎসবকেও দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছিল। তবে এবার দেশের মানুষ প্রথমবারের মতো “হাসিনামুক্ত, ফ্যাসিস্টমুক্ত” বৈশাখ উদযাপন করছে।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) রাজধানীর ইস্কাটন রোডে আয়োজিত এনসিপির পহেলা বৈশাখ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, “আমরা রাষ্ট্রের নবায়ন চাই। জুলাইয়ের মধ্য দিয়ে সেই নবায়নের সূচনা হয়েছে। তবে রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক পরিবর্তন না হলে ‘জুলাই বিপ্লব’ বাধাগ্রস্ত হবে।”
তিনি আরও বলেন, “জুলাই আন্দোলন কোনো ব্যক্তি পরিবর্তনের আন্দোলন নয়— এটি রাষ্ট্র পরিবর্তনের আন্দোলন। যে সংস্কার কাজ চলছে, তা দ্রুত বাস্তবায়ন করা জরুরি। বিচার ও সংস্কার এখনই দেখতে চাই।”
এ সময় নাহিদ জানান, এনসিপি গণপরিষদ নির্বাচনের এজেন্ডা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্র সংস্কার অব্যাহত থাকবে এবং ফ্যাসিবাদের বিলোপই এনসিপির অন্যতম লক্ষ্য বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, “যে ধরনের রাষ্ট্র সংস্কার প্রয়োজন, তা অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারই করবে— যেন পরবর্তী সরকারগুলো সেই সংস্কার বহাল রাখতে পারে।”
সোমবার (১৪ এপ্রিল) রাজধানীর ইস্কাটন রোডে আয়োজিত এনসিপির পহেলা বৈশাখ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, “আমরা রাষ্ট্রের নবায়ন চাই। জুলাইয়ের মধ্য দিয়ে সেই নবায়নের সূচনা হয়েছে। তবে রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক পরিবর্তন না হলে ‘জুলাই বিপ্লব’ বাধাগ্রস্ত হবে।”
তিনি আরও বলেন, “জুলাই আন্দোলন কোনো ব্যক্তি পরিবর্তনের আন্দোলন নয়— এটি রাষ্ট্র পরিবর্তনের আন্দোলন। যে সংস্কার কাজ চলছে, তা দ্রুত বাস্তবায়ন করা জরুরি। বিচার ও সংস্কার এখনই দেখতে চাই।”
এ সময় নাহিদ জানান, এনসিপি গণপরিষদ নির্বাচনের এজেন্ডা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্র সংস্কার অব্যাহত থাকবে এবং ফ্যাসিবাদের বিলোপই এনসিপির অন্যতম লক্ষ্য বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, “যে ধরনের রাষ্ট্র সংস্কার প্রয়োজন, তা অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারই করবে— যেন পরবর্তী সরকারগুলো সেই সংস্কার বহাল রাখতে পারে।”