
আওয়ামী লীগের প্রতীক নৌকা নিয়ে গত জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে এমপি হয়েছিলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তবে রাজনীতির পট পরিবর্তনের পর পরিস্থিতি বদলে গেছে। এখন তাকে আওয়ামী লীগের 'ঘনিষ্ঠ' বা ‘দোসর’ বলা হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা হয়েছে, যার কারণে তিনি দেশে ফিরতে পারছেন না। ফলে খেলতেও পারছেন না জাতীয় দলের হয়ে। ঘরের মাঠে একটি টেস্ট খেলে অবসর নেওয়ার ইচ্ছাও পূরণ হয়নি তার।
১৮ বছর ক্রিকেট খেললেও, মাত্র ৬ মাসের রাজনৈতিক জীবনই যেন তার পরিচয়ের কেন্দ্রে এসে দাঁড়িয়েছে। ডেইলি সানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাকিব বলেন, রাজনীতিতে আসা তার ভুল ছিল না। বরং তিনি মনে করেন, রাজনীতি করা প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার। তিনি বলেন, "আমি যখন রাজনীতিতে এসেছি, আমার উদ্দেশ্য ছিল মাগুরার মানুষের জন্য কাজ করা। এখনো আমি মনে করি, সিদ্ধান্তটা সঠিক ছিল।"
সাকিবের বিশ্বাস, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তাকে কেউ হারাতে পারবে না। তিনি বলেন, "আমি যখন নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলাম, সেটাকে মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ হিসেবে দেখেছিলাম। দুর্ভাগ্যবশত, যেভাবে কাজ করতে চেয়েছিলাম, সেভাবে পারিনি। সেটা স্বীকার করছি।"
তবে তিনি স্বীকার করেন, এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর মাগুরা গেছেন মাত্র তিনবার। সময়ের বেশিরভাগটাই ব্যস্ত ছিলেন ক্রিকেট ও পরিবারের সঙ্গে। "প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, খেলায় মন দাও, রাজনীতি তোমার দরকার নেই। আমি সেটাই করেছি। চার-পাঁচ মাস ক্রিকেট খেলেছি, বাকি সময়টা দিয়েছি পরিবারকে,"—বলেন সাকিব।
একদিকে জনপ্রিয় ক্রিকেটার, অন্যদিকে অল্প সময়ের রাজনীতিক সাকিব এখন রয়েছেন এক অনিশ্চিত অধ্যায়ে। রাজনীতিতে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক থাকলেও, নিজের অবস্থানে এখনও অনড় তিনি।
১৮ বছর ক্রিকেট খেললেও, মাত্র ৬ মাসের রাজনৈতিক জীবনই যেন তার পরিচয়ের কেন্দ্রে এসে দাঁড়িয়েছে। ডেইলি সানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাকিব বলেন, রাজনীতিতে আসা তার ভুল ছিল না। বরং তিনি মনে করেন, রাজনীতি করা প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার। তিনি বলেন, "আমি যখন রাজনীতিতে এসেছি, আমার উদ্দেশ্য ছিল মাগুরার মানুষের জন্য কাজ করা। এখনো আমি মনে করি, সিদ্ধান্তটা সঠিক ছিল।"
সাকিবের বিশ্বাস, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তাকে কেউ হারাতে পারবে না। তিনি বলেন, "আমি যখন নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলাম, সেটাকে মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ হিসেবে দেখেছিলাম। দুর্ভাগ্যবশত, যেভাবে কাজ করতে চেয়েছিলাম, সেভাবে পারিনি। সেটা স্বীকার করছি।"
তবে তিনি স্বীকার করেন, এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর মাগুরা গেছেন মাত্র তিনবার। সময়ের বেশিরভাগটাই ব্যস্ত ছিলেন ক্রিকেট ও পরিবারের সঙ্গে। "প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, খেলায় মন দাও, রাজনীতি তোমার দরকার নেই। আমি সেটাই করেছি। চার-পাঁচ মাস ক্রিকেট খেলেছি, বাকি সময়টা দিয়েছি পরিবারকে,"—বলেন সাকিব।
একদিকে জনপ্রিয় ক্রিকেটার, অন্যদিকে অল্প সময়ের রাজনীতিক সাকিব এখন রয়েছেন এক অনিশ্চিত অধ্যায়ে। রাজনীতিতে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক থাকলেও, নিজের অবস্থানে এখনও অনড় তিনি।