
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলে সফর করেছেন। মঙ্গলবার এই সফর সম্পন্ন হয়, যখন গাজার আকাশ ও ভূমি জুড়ে ইসরায়েলি বাহিনীর টানা হামলা চলছে। নেতানিয়াহুর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানায়, “প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু আজ গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চল সফর করেছেন।” তবে সফরের সময় বা উদ্দেশ্য নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। (সূত্র: এএফপি)
গত ১৮ মার্চ থেকে গাজায় ফের হামলা শুরু করে ইসরায়েল, দুই মাসের যুদ্ধবিরতি ভেঙে। চলমান এই অভিযানে গাজার বড় অংশ নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। হামলায় নিহত হয়েছে এক হাজারের বেশি মানুষ, আহত হয়েছে আরও হাজার হাজার। গাজায় এখন হাসপাতাল, ঘরবাড়ি ও জনবসতি কোনো কিছুই নিরাপদ নয়। জীবন বাঁচাতে অঞ্চল ছেড়ে পালাচ্ছেন হাজারো ফিলিস্তিনি।
গাজায় নতুন এই অভিযান এমন সময় হচ্ছে, যখন যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা চলছে। ইসরায়েল ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিলেও, তা প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস। চুক্তির অংশ হিসেবে হামাসকে অস্ত্র সমর্পণের শর্ত দিয়েছিল ইসরায়েল। তবে বিনিময়ে গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার বা স্থায়ী যুদ্ধবিরতির কোনো প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়নি।
এই প্রেক্ষাপটে এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা জানান, “ইসরায়েলের প্রস্তাব একমুখী ও অসম। তারা আমাদের অস্ত্র ফেলে দিতে বলছে, অথচ নিজেদের অবস্থান বদলের ইঙ্গিতও দিচ্ছে না।”
নেতানিয়াহুর গাজা সফর, সামরিক অভিযানের কৌশলগত অংশ হিসেবেই দেখা হচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এটি একদিকে যেমন সেনাদের মনোবল বাড়াতে, তেমনি আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করতে নেওয়া পদক্ষেপ। তবে এ সফর নতুন করে উত্তেজনা বাড়ানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে বলেও মত অনেকের।
গত ১৮ মার্চ থেকে গাজায় ফের হামলা শুরু করে ইসরায়েল, দুই মাসের যুদ্ধবিরতি ভেঙে। চলমান এই অভিযানে গাজার বড় অংশ নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। হামলায় নিহত হয়েছে এক হাজারের বেশি মানুষ, আহত হয়েছে আরও হাজার হাজার। গাজায় এখন হাসপাতাল, ঘরবাড়ি ও জনবসতি কোনো কিছুই নিরাপদ নয়। জীবন বাঁচাতে অঞ্চল ছেড়ে পালাচ্ছেন হাজারো ফিলিস্তিনি।
গাজায় নতুন এই অভিযান এমন সময় হচ্ছে, যখন যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা চলছে। ইসরায়েল ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিলেও, তা প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস। চুক্তির অংশ হিসেবে হামাসকে অস্ত্র সমর্পণের শর্ত দিয়েছিল ইসরায়েল। তবে বিনিময়ে গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার বা স্থায়ী যুদ্ধবিরতির কোনো প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়নি।
এই প্রেক্ষাপটে এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা জানান, “ইসরায়েলের প্রস্তাব একমুখী ও অসম। তারা আমাদের অস্ত্র ফেলে দিতে বলছে, অথচ নিজেদের অবস্থান বদলের ইঙ্গিতও দিচ্ছে না।”
নেতানিয়াহুর গাজা সফর, সামরিক অভিযানের কৌশলগত অংশ হিসেবেই দেখা হচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এটি একদিকে যেমন সেনাদের মনোবল বাড়াতে, তেমনি আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করতে নেওয়া পদক্ষেপ। তবে এ সফর নতুন করে উত্তেজনা বাড়ানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে বলেও মত অনেকের।