
যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সাময়িকী টাইম প্রকাশ করেছে ২০২৫ সালের বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকা। এতে জায়গা পেয়েছেন বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক। তবে এবার তালিকায় কোনো ভারতীয় নাগরিক স্থান না পাওয়াকে ‘বিস্ময়কর’ বলেছে দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
টাইমের এই তালিকায় কয়েকটি ক্যাটাগরিতে প্রভাবশালীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে ‘লিডারস’ ক্যাটাগরিতে স্থান পেয়েছেন ড. ইউনূস, ট্রাম্প ও অন্যান্য বিশ্বনেতারা।
এনডিটিভি জানায়, আগের বছর এই তালিকায় বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভাট ও অলিম্পিক পদকজয়ী কুস্তিগীর সাক্ষী মালিকের মতো ব্যক্তিত্বরা ছিলেন। তবে ২০২৫ সালের তালিকায় ভারতের কোনো প্রতিনিধিত্ব না থাকাটা ব্যতিক্রমী।
তবে তালিকায় রয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত রেশমা কেওয়ালরামানি। মুম্বাইয়ে জন্ম নেয়া রেশমা ১১ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান এবং দেশটির নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। তিনি বর্তমানে ভারটেক্স ফার্মাসিউটিক্যালসের সিইও। যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বড় পাবলিক বায়োটেক কোম্পানির প্রথম নারী সিইও হিসেবেও ইতিহাস গড়েছেন তিনি।
ড. ইউনূসকে নিয়ে টাইম-এ অভিমত দিয়েছেন সাবেক মার্কিন ফার্স্ট লেডি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। তিনি লিখেছেন, “গত বছর বাংলাদেশের ছাত্রদের নেতৃত্বাধীন আন্দোলনে প্রধানমন্ত্রীকে সরিয়ে দেওয়ার পর, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ড. ইউনূস নেতৃত্ব দিয়েছেন। কয়েক দশক আগে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ক্ষমতায়ন করেছিলেন তিনি।”
হিলারি জানান, ড. ইউনূসের সঙ্গে তার প্রথম সাক্ষাৎ হয়েছিল যখন ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের আরকানসাসে গিয়েছিলেন ক্ষুদ্র ঋণের অনুরূপ একটি প্রকল্প চালু করতে। তখন গভর্নর ছিলেন বিল ক্লিনটন। তিনি বলেন, “আজও বিশ্বের নানা প্রান্তে ইউনূসের কাজের প্রভাব দৃশ্যমান। এখন তিনি তার দেশে নিপীড়নের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে মানবাধিকার ও জবাবদিহিতার পক্ষে কণ্ঠ তুলে ধরছেন।”
টাইমের এই তালিকায় কয়েকটি ক্যাটাগরিতে প্রভাবশালীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে ‘লিডারস’ ক্যাটাগরিতে স্থান পেয়েছেন ড. ইউনূস, ট্রাম্প ও অন্যান্য বিশ্বনেতারা।
এনডিটিভি জানায়, আগের বছর এই তালিকায় বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভাট ও অলিম্পিক পদকজয়ী কুস্তিগীর সাক্ষী মালিকের মতো ব্যক্তিত্বরা ছিলেন। তবে ২০২৫ সালের তালিকায় ভারতের কোনো প্রতিনিধিত্ব না থাকাটা ব্যতিক্রমী।
তবে তালিকায় রয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত রেশমা কেওয়ালরামানি। মুম্বাইয়ে জন্ম নেয়া রেশমা ১১ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান এবং দেশটির নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। তিনি বর্তমানে ভারটেক্স ফার্মাসিউটিক্যালসের সিইও। যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বড় পাবলিক বায়োটেক কোম্পানির প্রথম নারী সিইও হিসেবেও ইতিহাস গড়েছেন তিনি।
ড. ইউনূসকে নিয়ে টাইম-এ অভিমত দিয়েছেন সাবেক মার্কিন ফার্স্ট লেডি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। তিনি লিখেছেন, “গত বছর বাংলাদেশের ছাত্রদের নেতৃত্বাধীন আন্দোলনে প্রধানমন্ত্রীকে সরিয়ে দেওয়ার পর, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ড. ইউনূস নেতৃত্ব দিয়েছেন। কয়েক দশক আগে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ক্ষমতায়ন করেছিলেন তিনি।”
হিলারি জানান, ড. ইউনূসের সঙ্গে তার প্রথম সাক্ষাৎ হয়েছিল যখন ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের আরকানসাসে গিয়েছিলেন ক্ষুদ্র ঋণের অনুরূপ একটি প্রকল্প চালু করতে। তখন গভর্নর ছিলেন বিল ক্লিনটন। তিনি বলেন, “আজও বিশ্বের নানা প্রান্তে ইউনূসের কাজের প্রভাব দৃশ্যমান। এখন তিনি তার দেশে নিপীড়নের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে মানবাধিকার ও জবাবদিহিতার পক্ষে কণ্ঠ তুলে ধরছেন।”