
পর্নোগ্রাফি আইনে দায়ের করা মামলায় বেহেস্তী রহমান ঈদ (২২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফারুক হোসেন।
গ্রেপ্তার বেহেস্তী রহমান জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এসএম সোলায়মান আলীর ছেলে এবং জেলা শহরের বিশ্বাসপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। জানা গেছে, তিনি স্থানীয়ভাবে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবেও পরিচিত।
পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, প্রায় তিন বছর আগে সদর উপজেলার এক যুবতীর সঙ্গে ঈদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সাত মাসের ওই সম্পর্ক চলাকালে একাধিক অন্তরঙ্গ ছবি ও ভিডিও ধারণ করা হয়। একই সময়ে বেহেস্তী আরেক নারীর সঙ্গেও সম্পর্কে জড়ান, যা জানার পর প্রথম প্রেমিকা সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করেন।
২০২৪ সালের ৫ জানুয়ারি মেয়েটির বিয়ে হয়। এরপর থেকেই বেহেস্তী তাকে ফোন করে গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিতে থাকেন। তিনি মেয়েটিকে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে এবং স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের কথা বলেন। মেয়েটি তাতে রাজি না হওয়ায়, ৯ এপ্রিল রাতে তার ব্যক্তিগত অন্তরঙ্গ ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এই ঘটনার পর ভুক্তভোগী নারী জয়পুরহাট থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা দায়ের করেন।
র্যাব অভিযানে ঈদকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে পুলিশ সদস্যরা গিয়ে তাকে জয়পুরহাটে নিয়ে আসেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে তাকে আদালতে হাজির করা হয়েছে।
এসআই ফারুক হোসেন বলেন, “এই মামলায় আমরা তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছি। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
গ্রেপ্তার বেহেস্তী রহমান জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এসএম সোলায়মান আলীর ছেলে এবং জেলা শহরের বিশ্বাসপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। জানা গেছে, তিনি স্থানীয়ভাবে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবেও পরিচিত।
পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, প্রায় তিন বছর আগে সদর উপজেলার এক যুবতীর সঙ্গে ঈদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সাত মাসের ওই সম্পর্ক চলাকালে একাধিক অন্তরঙ্গ ছবি ও ভিডিও ধারণ করা হয়। একই সময়ে বেহেস্তী আরেক নারীর সঙ্গেও সম্পর্কে জড়ান, যা জানার পর প্রথম প্রেমিকা সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করেন।
২০২৪ সালের ৫ জানুয়ারি মেয়েটির বিয়ে হয়। এরপর থেকেই বেহেস্তী তাকে ফোন করে গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিতে থাকেন। তিনি মেয়েটিকে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে এবং স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের কথা বলেন। মেয়েটি তাতে রাজি না হওয়ায়, ৯ এপ্রিল রাতে তার ব্যক্তিগত অন্তরঙ্গ ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এই ঘটনার পর ভুক্তভোগী নারী জয়পুরহাট থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা দায়ের করেন।
র্যাব অভিযানে ঈদকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে পুলিশ সদস্যরা গিয়ে তাকে জয়পুরহাটে নিয়ে আসেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে তাকে আদালতে হাজির করা হয়েছে।
এসআই ফারুক হোসেন বলেন, “এই মামলায় আমরা তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছি। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”