কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার সোনাদিয়ার অদূরে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে জলদস্যুদের গুলিতে মোকাররম মাঝি নামে এক জেলে নিহত হয়েছেন। এ সময় জীবন বাঁচাতে নৌকা থেকে আরও কয়েকজন জেলে সাগরে ঝাঁপ দেন।তারা এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। কিছুদিন আগে কুতুবদিয়া উপকূল থেকে ট্রলারটি একাধিক মাঝিমাল্লা নিয়ে সাগরে মাছ ধরতে যায়। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ভোর ৪টার দিকে সোনাদিয়া চ্যানেলের পশ্চিমে সাগরে এ ঘটনা ঘটে। কুতুবদিয়ার উত্তর ধুরুং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিহত জেলে কুতুবদিয়া উপজেলার উত্তর ধুরুং ইউনিয়নের আজিম উদ্দিন সিকদার পাড়ার মৃত জাফর আহমদের ছেলে।আব্দুল হালিম বলেন, সাগরে মাছ ধরতে গিয়ে সোনাদিয়ার পশ্চিমে জলদস্যুদের গুলিতে মোকাররম মাঝি নিহত হন। এছাড়া ট্রলারসহ আরও কয়েকজন জেলে নিখোঁজ রয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে শুনেছি।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মহেশখালীর সোনাদিয়ার কাছে মাছ ধরতে গিয়ে জলদস্যুদের কবলে পড়ে জেলেরা। এ সময় জেলেরা দ্রুত ওই স্থান থেকে চলে যেতে চাইলে দস্যুরা ট্রলার লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়তে থাকে। এক পর্যায়ে ট্রলারের মাঝি গুলিবিদ্ধ হয়ে সাগরে পড়ে যায়। পরে অন্য জেলেরা তাকে উদ্ধার করে কুতুবদিয়ার মগনামা ঘাটে নিয়ে আসে। এরপর ওখান থেকে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামের দিকে নেওয়ার পথে সমুদ্রের বাঁশখালী পয়েন্টে তার মৃত্যু হয়। বর্তমানে মরদেহ বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম জানান, মহেশখালীর গভীর সাগরে গুলিবিদ্ধ একজনের মরদেহ বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন জেলেরা। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
নিহত জেলে কুতুবদিয়া উপজেলার উত্তর ধুরুং ইউনিয়নের আজিম উদ্দিন সিকদার পাড়ার মৃত জাফর আহমদের ছেলে।আব্দুল হালিম বলেন, সাগরে মাছ ধরতে গিয়ে সোনাদিয়ার পশ্চিমে জলদস্যুদের গুলিতে মোকাররম মাঝি নিহত হন। এছাড়া ট্রলারসহ আরও কয়েকজন জেলে নিখোঁজ রয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে শুনেছি।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মহেশখালীর সোনাদিয়ার কাছে মাছ ধরতে গিয়ে জলদস্যুদের কবলে পড়ে জেলেরা। এ সময় জেলেরা দ্রুত ওই স্থান থেকে চলে যেতে চাইলে দস্যুরা ট্রলার লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়তে থাকে। এক পর্যায়ে ট্রলারের মাঝি গুলিবিদ্ধ হয়ে সাগরে পড়ে যায়। পরে অন্য জেলেরা তাকে উদ্ধার করে কুতুবদিয়ার মগনামা ঘাটে নিয়ে আসে। এরপর ওখান থেকে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামের দিকে নেওয়ার পথে সমুদ্রের বাঁশখালী পয়েন্টে তার মৃত্যু হয়। বর্তমানে মরদেহ বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম জানান, মহেশখালীর গভীর সাগরে গুলিবিদ্ধ একজনের মরদেহ বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন জেলেরা। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।