
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের অভিযোগ করেছেন, বিভিন্ন কর্মসূচি পালনে দলটিকে বারবার বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে। তাকে ও তার দলকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখার ষড়যন্ত্র চলছে বলেও দাবি করেন তিনি।
শনিবার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক বর্ধিত সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, “জাতীয় পার্টিকে রাজনীতির মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। এই অবস্থায় আমাদের মাঠে থাকতে হবে। কোনোভাবেই মাঠ ছাড়া যাবে না। প্রয়োজনে সবাই একসাথে জেলে যাব।”
তিনি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বলেন, “দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ। সামনে আরও খারাপ হবে। সরকারের হাতে রাষ্ট্র পরিচালনার মতো যথেষ্ট অর্থ নেই। অর্থনীতি, বিনিয়োগ ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা রক্ষায় একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন প্রয়োজন। তা না হলে শেখ হাসিনার মতো বর্তমান সরকারের অবস্থাও একই হবে।”
এ সময় তিনি অভিযোগ করেন, সরকার নিজস্ব দল তৈরি করে বিভিন্নভাবে তাদের পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে।
দলের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে জি এম কাদের বলেন, “কিছু মানুষ জাতীয় পার্টিকে হেনস্তা করতে অপপ্রচার ও দুর্নাম করছে। এখনই সময় সেই দুর্নাম ঘোচানোর। সুবিধাবাদীরা জাতীয় পার্টির নেতৃত্বে আসবে না। যারা তৃণমূলে কাজ করতে পারবে, তারাই হবে দলের ভবিষ্যৎ।”
শনিবার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক বর্ধিত সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, “জাতীয় পার্টিকে রাজনীতির মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। এই অবস্থায় আমাদের মাঠে থাকতে হবে। কোনোভাবেই মাঠ ছাড়া যাবে না। প্রয়োজনে সবাই একসাথে জেলে যাব।”
তিনি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বলেন, “দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ। সামনে আরও খারাপ হবে। সরকারের হাতে রাষ্ট্র পরিচালনার মতো যথেষ্ট অর্থ নেই। অর্থনীতি, বিনিয়োগ ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা রক্ষায় একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন প্রয়োজন। তা না হলে শেখ হাসিনার মতো বর্তমান সরকারের অবস্থাও একই হবে।”
এ সময় তিনি অভিযোগ করেন, সরকার নিজস্ব দল তৈরি করে বিভিন্নভাবে তাদের পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে।
দলের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে জি এম কাদের বলেন, “কিছু মানুষ জাতীয় পার্টিকে হেনস্তা করতে অপপ্রচার ও দুর্নাম করছে। এখনই সময় সেই দুর্নাম ঘোচানোর। সুবিধাবাদীরা জাতীয় পার্টির নেতৃত্বে আসবে না। যারা তৃণমূলে কাজ করতে পারবে, তারাই হবে দলের ভবিষ্যৎ।”