
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, “আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, কিংবা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এসে ধাক্কা দিয়ে আমাদের দেশের কোনো সমস্যা সমাধান করে দিয়ে যাবে না। যা করার আমাদেরই করতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “যেভাবে গণঅভ্যুত্থানে সবাই এক হয়েছিল, সেভাবে এখন আবার সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।”
রোববার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীতে অনুষ্ঠিত 'বাংলাদেশের ক্ষমতায়ন: নেতৃত্ব, ঐক্য এবং প্রবৃদ্ধির পথ' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।
ফখরুল বলেন, “আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি—দেশের ভবিষ্যৎ ভালো হবে, খুব ভালো হবে। তবে এর জন্য এখন থেকেই ঐক্য ও আন্তরিক প্রচেষ্টা দরকার।”
তিনি আরও বলেন, “বর্তমানে সবাই আন্তর্জাতিক ইস্যুর দিকে নজর দিচ্ছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত বাড়তি শুল্ক বাংলাদেশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ সমস্যার দ্রুত সমাধান না হলে অর্থনীতিতে এর বিরূপ প্রভাব পড়বে।”
কৃষি খাতের প্রতি গুরুত্বারোপ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “দেশের অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড় করাতে হলে কৃষকদের প্রতি যত্নবান হতে হবে। মাঠে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের প্রকৃত মূল্যায়ন করতে হবে।”
সভায় নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “ড. ইউনূস সাহেবকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে, তিনি চেষ্টা করছেন। তাঁকে ধন্যবাদ জানাই। আশা করি তিনি সফল হবেন।”
তিনি বলেন, “আসুন আমরা নিজেরা নিজেদের সাহায্য করি, নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধান করি। তখনই দেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।”
রোববার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীতে অনুষ্ঠিত 'বাংলাদেশের ক্ষমতায়ন: নেতৃত্ব, ঐক্য এবং প্রবৃদ্ধির পথ' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।
ফখরুল বলেন, “আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি—দেশের ভবিষ্যৎ ভালো হবে, খুব ভালো হবে। তবে এর জন্য এখন থেকেই ঐক্য ও আন্তরিক প্রচেষ্টা দরকার।”
তিনি আরও বলেন, “বর্তমানে সবাই আন্তর্জাতিক ইস্যুর দিকে নজর দিচ্ছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত বাড়তি শুল্ক বাংলাদেশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ সমস্যার দ্রুত সমাধান না হলে অর্থনীতিতে এর বিরূপ প্রভাব পড়বে।”
কৃষি খাতের প্রতি গুরুত্বারোপ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “দেশের অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড় করাতে হলে কৃষকদের প্রতি যত্নবান হতে হবে। মাঠে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের প্রকৃত মূল্যায়ন করতে হবে।”
সভায় নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “ড. ইউনূস সাহেবকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে, তিনি চেষ্টা করছেন। তাঁকে ধন্যবাদ জানাই। আশা করি তিনি সফল হবেন।”
তিনি বলেন, “আসুন আমরা নিজেরা নিজেদের সাহায্য করি, নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধান করি। তখনই দেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।”