
আওয়ামী লীগ যেন কোনোভাবে মিছিল বা সভা-সমাবেশ করতে না পারে, সে বিষয়ে পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। শনিবার দুপুরে রাজধানীর বিমানবন্দর থানা পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “পুলিশকে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যেন আওয়ামী লীগ কোনো মিছিল বা সভা না করতে পারে। পুলিশ ইতোমধ্যে দুইজনকে আটক করেছে। এ বিষয়ে আমরা কঠোর নজরদারিতে আছি।”
পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে তিনি বলেন, “আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যদি দেখা যায় তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হচ্ছে, তাহলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা পরিস্থিতি আরও উন্নত করার চেষ্টা করছি। পুলিশ সদস্যদের থাকা ও খাওয়ার জায়গাগুলো কেমন আছে, সেটাও দেখার জন্য নিয়মিত থানা পরিদর্শন করছি।”
মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি ও মানবিক দিক বিবেচনায় সরকার কিছু পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, “সরকার চিন্তা করছে যেন নিচের সারির পুলিশ সদস্যরা নিজের বিভাগেই পদায়ন পান। এতে তারা পরিবার নিয়ে থাকতে পারবেন, ছুটির দিনগুলো কাজে লাগাতে পারবেন।”
বদলির পর অনেক পুলিশ সদস্য কর্মস্থলে যোগদান করছেন না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “এমন তথ্য বা প্রমাণ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “পুলিশকে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যেন আওয়ামী লীগ কোনো মিছিল বা সভা না করতে পারে। পুলিশ ইতোমধ্যে দুইজনকে আটক করেছে। এ বিষয়ে আমরা কঠোর নজরদারিতে আছি।”
পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে তিনি বলেন, “আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যদি দেখা যায় তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হচ্ছে, তাহলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা পরিস্থিতি আরও উন্নত করার চেষ্টা করছি। পুলিশ সদস্যদের থাকা ও খাওয়ার জায়গাগুলো কেমন আছে, সেটাও দেখার জন্য নিয়মিত থানা পরিদর্শন করছি।”
মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি ও মানবিক দিক বিবেচনায় সরকার কিছু পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, “সরকার চিন্তা করছে যেন নিচের সারির পুলিশ সদস্যরা নিজের বিভাগেই পদায়ন পান। এতে তারা পরিবার নিয়ে থাকতে পারবেন, ছুটির দিনগুলো কাজে লাগাতে পারবেন।”
বদলির পর অনেক পুলিশ সদস্য কর্মস্থলে যোগদান করছেন না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “এমন তথ্য বা প্রমাণ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”