
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ৮ জনকে আসামি করে বনানী থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকজনকেও আসামি করা হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত অভিযুক্তদের পরিচয় প্রকাশ পায়নি।
রোববার (২০ এপ্রিল) বনানী থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়। একইদিন সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতারা অভিযোগ করেন, পারভেজ হত্যার সঙ্গে জড়িত পাঁচজন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা। এদের মধ্যে সংগঠনটির মেহেরাজ ইসলাম, সোহান ও তুষারের নাম উল্লেখ করেন তারা। ছাত্রদল দাবি করে, হত্যাকাণ্ডটি পূর্বপরিকল্পিতভাবে সংঘটিত হয়েছে।
অন্যদিকে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে ছাত্রদলের অভিযোগের তীব্র নিন্দা জানানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়, পারভেজ হত্যায় সংগঠনটির বনানী থানার যুগ্ম আহ্বায়ক সোবহান নিয়াজ তুষার ও যুগ্ম সদস্য সচিব হৃদয় মিয়াজীকে দায়ী করা হলেও তারা এই ঘটনার সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নন।
পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, ছাত্রদল রাজনৈতিক সুবিধা নিতে মৃত পারভেজকে ব্যবহার করছে। তারা আগেও ‘দায় দিয়ে দাও’ সংস্কৃতির চর্চা করেছে, এবারও তার পুনরাবৃত্তি ঘটছে। প্রত্যক্ষদর্শী কিংবা ঘটনাস্থলে থাকা কারও বয়ানে তুষার ও হৃদয়ের নাম উঠে আসেনি। এমন অভিযোগ নতুন বাংলাদেশ গড়ার রাজনীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বলেও দাবি করেছে সংগঠনটি। প্রমাণ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দুই নেতার বিরুদ্ধে মব ট্রায়াল চালানো হচ্ছে বলেও অভিযোগ করা হয়।
রোববার (২০ এপ্রিল) বনানী থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়। একইদিন সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতারা অভিযোগ করেন, পারভেজ হত্যার সঙ্গে জড়িত পাঁচজন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা। এদের মধ্যে সংগঠনটির মেহেরাজ ইসলাম, সোহান ও তুষারের নাম উল্লেখ করেন তারা। ছাত্রদল দাবি করে, হত্যাকাণ্ডটি পূর্বপরিকল্পিতভাবে সংঘটিত হয়েছে।
অন্যদিকে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে ছাত্রদলের অভিযোগের তীব্র নিন্দা জানানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়, পারভেজ হত্যায় সংগঠনটির বনানী থানার যুগ্ম আহ্বায়ক সোবহান নিয়াজ তুষার ও যুগ্ম সদস্য সচিব হৃদয় মিয়াজীকে দায়ী করা হলেও তারা এই ঘটনার সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নন।
পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, ছাত্রদল রাজনৈতিক সুবিধা নিতে মৃত পারভেজকে ব্যবহার করছে। তারা আগেও ‘দায় দিয়ে দাও’ সংস্কৃতির চর্চা করেছে, এবারও তার পুনরাবৃত্তি ঘটছে। প্রত্যক্ষদর্শী কিংবা ঘটনাস্থলে থাকা কারও বয়ানে তুষার ও হৃদয়ের নাম উঠে আসেনি। এমন অভিযোগ নতুন বাংলাদেশ গড়ার রাজনীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বলেও দাবি করেছে সংগঠনটি। প্রমাণ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দুই নেতার বিরুদ্ধে মব ট্রায়াল চালানো হচ্ছে বলেও অভিযোগ করা হয়।