
উত্তর আমেরিকার দেশ নিকারাগুয়ার প্রেসিডেন্ট ড্যানিয়েল ওর্তেগার সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে দেশটির ২৫০ জন সরকারি কর্মকর্তার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘোষণা দিয়েছে ওয়াশিংটন।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এক বিবৃতিতে এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেন। এতে বলা হয়, ড্যানিয়েল ওর্তেগার নেতৃত্বাধীন সরকার গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দমন-পীড়নের সঙ্গে জড়িত।
এ বিষয়ে নিকারাগুয়া দাবি করেছে, তাদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নেতিবাচক প্রচারণার অংশ। তবে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য ভিন্ন। তারা বলছেন, ওর্তেগা ও তার স্ত্রী রোজারিও মুরিলো দেশটিতে একচ্ছত্র ও দমনমূলক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছেন। সরকারের সবকটি প্রতিষ্ঠান কার্যত জোরপূর্বক নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন তারা।
সম্প্রতি সংবিধান সংশোধন করে রোজারিও মুরিলোকে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নিয়োগ দেওয়া হয়, যা নিয়ে দেশটির জনগণের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে ওর্তেগা সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমন করতে গিয়ে রক্তাক্ত অভিযান চালিয়েছিল, যেখানে ৩৫০ জনের বেশি প্রাণ হারায়। ওই ঘটনার পর থেকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ওর্তেগা সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা বাড়তে থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এক বিবৃতিতে এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেন। এতে বলা হয়, ড্যানিয়েল ওর্তেগার নেতৃত্বাধীন সরকার গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দমন-পীড়নের সঙ্গে জড়িত।
এ বিষয়ে নিকারাগুয়া দাবি করেছে, তাদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নেতিবাচক প্রচারণার অংশ। তবে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য ভিন্ন। তারা বলছেন, ওর্তেগা ও তার স্ত্রী রোজারিও মুরিলো দেশটিতে একচ্ছত্র ও দমনমূলক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছেন। সরকারের সবকটি প্রতিষ্ঠান কার্যত জোরপূর্বক নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন তারা।
সম্প্রতি সংবিধান সংশোধন করে রোজারিও মুরিলোকে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নিয়োগ দেওয়া হয়, যা নিয়ে দেশটির জনগণের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে ওর্তেগা সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমন করতে গিয়ে রক্তাক্ত অভিযান চালিয়েছিল, যেখানে ৩৫০ জনের বেশি প্রাণ হারায়। ওই ঘটনার পর থেকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ওর্তেগা সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা বাড়তে থাকে।