
একই ব্যক্তি সরকার প্রধান, দলীয় প্রধান ও সংসদ নেতা—এই তিনটি দায়িত্ব একসঙ্গে পালন করতে পারবেন না, এমন প্রস্তাবে দ্বিমত জানিয়েছে বিএনপি। দলটির মতে, বিষয়টি গণতান্ত্রিক চর্চার পরিপন্থী।
রোববার (২০ এপ্রিল) সকালে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির বৈঠকে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে বের হয়ে তিনি বলেন, “আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, বিষয়টি উন্মুক্ত রাখা হোক। যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশেই দেখা যায়, পার্টি প্রধানই সরকার প্রধান হন। এটা গণতান্ত্রিক চর্চারই অংশ।”
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ও সুষ্ঠু নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যদি অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা থাকে, তাহলে ভোটে যে আসবে, জনগণ তাকেই ক্ষমতা দিয়েছে—এটাই স্বাভাবিক।”
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল করে আগের অবস্থানে ফিরে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, “সেখানে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বা ‘বহুত্ববাদ’ শব্দ নেই। তবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে থাকা ‘সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার’-এর নীতি সংবিধানে যুক্ত করা যেতে পারে। আমরা এতে একমত।”
তিনি আরও বলেন, “সংবিধানে ইন্টারনেট প্রাপ্তি মৌলিক অধিকার হিসেবে যুক্ত করার বিষয়ে আমরা নীতিগতভাবে একমত। তবে মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নের সক্ষমতা রাষ্ট্রের আছে কি না, সেটাও দেখতে হবে। তাই বাস্তবায়নযোগ্য বিষয় সংবিধানে রাখা উচিত বলে আমরা মত দিয়েছি।”
অন্যদিকে বিএনপির আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, “সংস্কার নিয়ে আমাদের অনেক বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি হয়েছে, কিছু বিষয়ে দ্বিমত আছে। গণতন্ত্রে মত-দ্বিমত থাকবেই, আমরা বাকশালে বিশ্বাস করি না। দেশ ও জনগণের স্বার্থে যা সংগত ও যুক্তিযুক্ত, তেমনটাই হওয়া উচিত।”
রোববার (২০ এপ্রিল) সকালে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির বৈঠকে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে বের হয়ে তিনি বলেন, “আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, বিষয়টি উন্মুক্ত রাখা হোক। যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশেই দেখা যায়, পার্টি প্রধানই সরকার প্রধান হন। এটা গণতান্ত্রিক চর্চারই অংশ।”
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ও সুষ্ঠু নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যদি অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা থাকে, তাহলে ভোটে যে আসবে, জনগণ তাকেই ক্ষমতা দিয়েছে—এটাই স্বাভাবিক।”
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল করে আগের অবস্থানে ফিরে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, “সেখানে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বা ‘বহুত্ববাদ’ শব্দ নেই। তবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে থাকা ‘সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার’-এর নীতি সংবিধানে যুক্ত করা যেতে পারে। আমরা এতে একমত।”
তিনি আরও বলেন, “সংবিধানে ইন্টারনেট প্রাপ্তি মৌলিক অধিকার হিসেবে যুক্ত করার বিষয়ে আমরা নীতিগতভাবে একমত। তবে মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নের সক্ষমতা রাষ্ট্রের আছে কি না, সেটাও দেখতে হবে। তাই বাস্তবায়নযোগ্য বিষয় সংবিধানে রাখা উচিত বলে আমরা মত দিয়েছি।”
অন্যদিকে বিএনপির আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, “সংস্কার নিয়ে আমাদের অনেক বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি হয়েছে, কিছু বিষয়ে দ্বিমত আছে। গণতন্ত্রে মত-দ্বিমত থাকবেই, আমরা বাকশালে বিশ্বাস করি না। দেশ ও জনগণের স্বার্থে যা সংগত ও যুক্তিযুক্ত, তেমনটাই হওয়া উচিত।”