
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় বন্দি বিনিময়ের ঘটনা ঘটলো। দু’পক্ষের মোট ৫২৩ জন সেনা নিজ নিজ দেশে ফিরেছেন। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই তথ্য নিশ্চিত করেছে আন্তর্জাতিক বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মস্কো ২৭৭ জন ইউক্রেনীয় সেনাকে মুক্তি দিয়েছে, যাদের অধিকাংশের বয়স ২৫ বছরের নিচে। বন্দি বিনিময়ের এই প্রক্রিয়ায় মধ্যস্থতা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, ইউক্রেনের পক্ষ থেকে মুক্তি পেয়েছেন ২৪৬ রুশ সেনা।
মুক্তি পাওয়া ইউক্রেনীয় সেনাদের চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় উত্তরাঞ্চলীয় চেরনিহিভ শহরের একটি হাসপাতালে। সেখানে অপেক্ষমাণ ছিলেন তাঁদের স্বজনরা। স্বজনদের সঙ্গে দেখা হওয়ার পর আবেগঘন দৃশ্যের জন্ম হয়।
চলতি বছর এটি ছিল রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চতুর্থবারের মতো বন্দি বিনিময়। এ নিয়ে তিন বছর ধরে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৫০০-র বেশি সামরিক ও বেসামরিক ইউক্রেনীয় নাগরিক মুক্তি পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ।
এই বন্দি বিনিময় প্রক্রিয়াকে যুদ্ধের মাঝেও মানবিকতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মস্কো ২৭৭ জন ইউক্রেনীয় সেনাকে মুক্তি দিয়েছে, যাদের অধিকাংশের বয়স ২৫ বছরের নিচে। বন্দি বিনিময়ের এই প্রক্রিয়ায় মধ্যস্থতা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, ইউক্রেনের পক্ষ থেকে মুক্তি পেয়েছেন ২৪৬ রুশ সেনা।
মুক্তি পাওয়া ইউক্রেনীয় সেনাদের চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় উত্তরাঞ্চলীয় চেরনিহিভ শহরের একটি হাসপাতালে। সেখানে অপেক্ষমাণ ছিলেন তাঁদের স্বজনরা। স্বজনদের সঙ্গে দেখা হওয়ার পর আবেগঘন দৃশ্যের জন্ম হয়।
চলতি বছর এটি ছিল রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চতুর্থবারের মতো বন্দি বিনিময়। এ নিয়ে তিন বছর ধরে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৫০০-র বেশি সামরিক ও বেসামরিক ইউক্রেনীয় নাগরিক মুক্তি পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ।
এই বন্দি বিনিময় প্রক্রিয়াকে যুদ্ধের মাঝেও মানবিকতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা।