
ফিলিস্তিনিদের প্রতি আবারও সমর্থন জানালেন হলিউড অভিনেত্রী ও মানবাধিকারকর্মী অ্যাঞ্জেলিনা জলি। শনিবার (২১ এপ্রিল) নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে তিনি গাজার চলমান মানবিক সংকট নিয়ে একটি প্রতিবেদন শেয়ার করেছেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘গাজা এখন ফিলিস্তিনিদের এবং তাদের সাহায্যকারীদের জন্য এক গণকবর।’
জলি শেয়ার করেছেন আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস–এর একটি প্রতিবেদন, যেখানে ইসরায়েলের চলমান সামরিক অভিযানের নিন্দা জানানো হয়েছে এবং গাজায় ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
পোস্টে উল্লেখ করা হয়: “ইসরায়েলি বাহিনী যখন আকাশপথ, স্থলপথ ও সমুদ্রপথে গাজায় তাদের সামরিক অভিযান আবারও শুরু ও সম্প্রসারিত করছে, তখন জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি এবং মানবিক সহায়তা ইচ্ছাকৃতভাবে বাধাগ্রস্ত করার মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের জীবনব্যবস্থা আবারও পদ্ধতিগতভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে।”
জলি এই পোস্টের মাধ্যমে ইসরায়েলের হামলাকে “মানবিক সহায়তা ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার ওপর সরাসরি হুমকি” হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। একইসঙ্গে তিনি একটি টেকসই যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেছেন।
দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর শুভেচ্ছাদূত ও বিশেষ দূতের দায়িত্ব পালন করে আসছেন অ্যাঞ্জেলিনা জলি। যুদ্ধ, শরণার্থী এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনসংক্রান্ত বিষয়ে তার সরব অবস্থান বরাবরই আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
গাজা নিয়ে এটি তার প্রথম প্রকাশ্য প্রতিক্রিয়া নয়। আগেও তিনি ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার ও মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছিলেন।
জলি শেয়ার করেছেন আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস–এর একটি প্রতিবেদন, যেখানে ইসরায়েলের চলমান সামরিক অভিযানের নিন্দা জানানো হয়েছে এবং গাজায় ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
পোস্টে উল্লেখ করা হয়: “ইসরায়েলি বাহিনী যখন আকাশপথ, স্থলপথ ও সমুদ্রপথে গাজায় তাদের সামরিক অভিযান আবারও শুরু ও সম্প্রসারিত করছে, তখন জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি এবং মানবিক সহায়তা ইচ্ছাকৃতভাবে বাধাগ্রস্ত করার মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের জীবনব্যবস্থা আবারও পদ্ধতিগতভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে।”
জলি এই পোস্টের মাধ্যমে ইসরায়েলের হামলাকে “মানবিক সহায়তা ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার ওপর সরাসরি হুমকি” হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। একইসঙ্গে তিনি একটি টেকসই যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেছেন।
দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর শুভেচ্ছাদূত ও বিশেষ দূতের দায়িত্ব পালন করে আসছেন অ্যাঞ্জেলিনা জলি। যুদ্ধ, শরণার্থী এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনসংক্রান্ত বিষয়ে তার সরব অবস্থান বরাবরই আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
গাজা নিয়ে এটি তার প্রথম প্রকাশ্য প্রতিক্রিয়া নয়। আগেও তিনি ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার ও মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছিলেন।