
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের দায় থেকে খালাস চেয়ে করা আপিলের শুনানি আগামীকাল মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে কার্যতালিকায় আসবে। সোমবার (২১ এপ্রিল) জ্যেষ্ঠ বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড দেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় রংপুর অঞ্চলে সংঘটিত হত্যা, গণহত্যা ও ধর্ষণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগে বিচার শেষে এ রায় দেয়া হয়।
এই রায়ের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিলের শুনানি শেষে ২০১৯ সালের অক্টোবরে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগও মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। এরপর ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আজহারুল ইসলাম রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন করেন।
দীর্ঘ অপেক্ষার পর চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ রিভিউ আবেদনের শুনানি নিয়ে আজহারুল ইসলামকে আপিল করার অনুমতি দেন। সেই সঙ্গে দুই সপ্তাহের মধ্যে আপিলের সার সংক্ষেপ (সিনোপসিস) দাখিলের নির্দেশ দেন আদালত। সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা জানান, নির্দেশনা অনুযায়ী আপিল প্রস্তুত করা হয়েছে।
এই মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আজহারুল ইসলাম একসময়ে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ছিলেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি রংপুরে আল-বদর বাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন এবং পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহযোগী হিসেবে মানবতাবিরোধী অপরাধে অংশগ্রহণ করেন।
এ মামলার আপিল শুনানিকে ঘিরে আইনজীবী মহলে যেমন আলোচনা চলছে, তেমনি যুদ্ধাপরাধের বিচারের ধারাবাহিকতা ও ন্যায়বিচারের প্রশ্নেও এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড দেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় রংপুর অঞ্চলে সংঘটিত হত্যা, গণহত্যা ও ধর্ষণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগে বিচার শেষে এ রায় দেয়া হয়।
এই রায়ের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিলের শুনানি শেষে ২০১৯ সালের অক্টোবরে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগও মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। এরপর ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আজহারুল ইসলাম রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন করেন।
দীর্ঘ অপেক্ষার পর চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ রিভিউ আবেদনের শুনানি নিয়ে আজহারুল ইসলামকে আপিল করার অনুমতি দেন। সেই সঙ্গে দুই সপ্তাহের মধ্যে আপিলের সার সংক্ষেপ (সিনোপসিস) দাখিলের নির্দেশ দেন আদালত। সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা জানান, নির্দেশনা অনুযায়ী আপিল প্রস্তুত করা হয়েছে।
এই মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আজহারুল ইসলাম একসময়ে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ছিলেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি রংপুরে আল-বদর বাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন এবং পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহযোগী হিসেবে মানবতাবিরোধী অপরাধে অংশগ্রহণ করেন।
এ মামলার আপিল শুনানিকে ঘিরে আইনজীবী মহলে যেমন আলোচনা চলছে, তেমনি যুদ্ধাপরাধের বিচারের ধারাবাহিকতা ও ন্যায়বিচারের প্রশ্নেও এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।