
১৩ বছর ধরে ঝুলে থাকা সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত শেষ করতে টাস্কফোর্স কমিটিকে আরও ছয় মাস সময় দিয়েছে হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদুর রউফ। রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষ জানায়, তদন্ত এখনো চলমান এবং কিছু অগ্রগতি হয়েছে। তাই, আরও নয় মাস সময় চাওয়া হয়। শুনানি শেষে আদালত ছয় মাস সময় বাড়িয়ে দেন এবং পরবর্তী আদেশের জন্য ২২ অক্টোবর দিন নির্ধারণ করেন।
এর আগে ২০২৩ সালের ২৩ অক্টোবর হাইকোর্টের নির্দেশে সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তে পিবিআই প্রধানকে আহ্বায়ক করে চার সদস্যের উচ্চপর্যায়ের টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। এতে একজন অ্যাডিশনাল ডিআইজি পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তা, সিআইডি ও র্যাবের একজন করে প্রতিনিধি রাখা হয়। এই টাস্কফোর্স গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ।
এর আগে হাইকোর্ট ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল র্যাবকে মামলাটির তদন্তভার দেয়। পরে সেই আদেশ সংশোধনের আবেদন করে স্বরাষ্ট্রসচিব। তার শুনানি শেষে আদালত টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ দেয়।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে নিজ বাসায় নির্মমভাবে খুন হন মাছরাঙা টিভির বার্তা সম্পাদক সাগর সরোয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি।
ঘটনার পরদিন নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। প্রথমে মামলার তদন্ত করে থানার এক এসআই। পরে তা হস্তান্তর করা হয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি)। দুই মাসের বেশি সময় তদন্ত করেও ডিবি রহস্য উদ্ঘাটনে ব্যর্থ হলে হাইকোর্টের নির্দেশে র্যাবের কাছে তদন্তভার দেওয়া হয়।
এখন পর্যন্ত মামলাটি আলোর মুখ দেখেনি। তদন্তে গতি আনতেই টাস্কফোর্স গঠন করা হয়, যার মেয়াদ এখন আরও ছয় মাস বাড়ানো হলো।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদুর রউফ। রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষ জানায়, তদন্ত এখনো চলমান এবং কিছু অগ্রগতি হয়েছে। তাই, আরও নয় মাস সময় চাওয়া হয়। শুনানি শেষে আদালত ছয় মাস সময় বাড়িয়ে দেন এবং পরবর্তী আদেশের জন্য ২২ অক্টোবর দিন নির্ধারণ করেন।
এর আগে ২০২৩ সালের ২৩ অক্টোবর হাইকোর্টের নির্দেশে সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তে পিবিআই প্রধানকে আহ্বায়ক করে চার সদস্যের উচ্চপর্যায়ের টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। এতে একজন অ্যাডিশনাল ডিআইজি পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তা, সিআইডি ও র্যাবের একজন করে প্রতিনিধি রাখা হয়। এই টাস্কফোর্স গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ।
এর আগে হাইকোর্ট ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল র্যাবকে মামলাটির তদন্তভার দেয়। পরে সেই আদেশ সংশোধনের আবেদন করে স্বরাষ্ট্রসচিব। তার শুনানি শেষে আদালত টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ দেয়।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে নিজ বাসায় নির্মমভাবে খুন হন মাছরাঙা টিভির বার্তা সম্পাদক সাগর সরোয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি।
ঘটনার পরদিন নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। প্রথমে মামলার তদন্ত করে থানার এক এসআই। পরে তা হস্তান্তর করা হয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি)। দুই মাসের বেশি সময় তদন্ত করেও ডিবি রহস্য উদ্ঘাটনে ব্যর্থ হলে হাইকোর্টের নির্দেশে র্যাবের কাছে তদন্তভার দেওয়া হয়।
এখন পর্যন্ত মামলাটি আলোর মুখ দেখেনি। তদন্তে গতি আনতেই টাস্কফোর্স গঠন করা হয়, যার মেয়াদ এখন আরও ছয় মাস বাড়ানো হলো।