
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের দুই ছাত্রীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন মোবাশ্বের আলী খন্দকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সাময়িকভাবে বহিষ্কৃত দুই ছাত্রী হলেন—ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাতেমা তাহসিন ঐশী এবং ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ফারিয়া হক টিনা।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, ঘটনার পরই অভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে প্রাথমিক তদন্তে সংশ্লিষ্ট দুই শিক্ষার্থীর সম্পৃক্ততার ইঙ্গিত পাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন মোবাশ্বের আলী বলেন, “প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আমাদের কাছে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। প্রাথমিক তথ্য যাচাই-বাছাই করে আমরা তাদের সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, তদন্ত চলাকালে প্রক্টোরিয়াল কমিটি অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তারা সাড়া দেননি। ফলে তাদের কোনো বক্তব্যও পাওয়া যায়নি। চূড়ান্ত তদন্ত বা পুলিশি প্রতিবেদন না আসা পর্যন্ত বহিষ্কারাদেশ বলবৎ থাকবে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তদন্তে দোষ প্রমাণিত হলে অভিযুক্তদের স্থায়ীভাবে ছাত্রত্ব বাতিলসহ প্রয়োজনীয় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সঙ্গে তদন্তকারী সংস্থাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
এর আগে, প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. রায়হানা বেগম জানান, পারভেজ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং নিহত শিক্ষার্থীর পরিবারের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
উল্লেখ্য, শনিবার বিকেলে ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের দুই ছাত্রীকে নিয়ে হাসাহাসির জেরে পারভেজের সঙ্গে প্রাইম এশিয়ার ইংরেজি বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থীর বাগবিতণ্ডা হয়। পরবর্তীতে বিষয়টি মীমাংসা হলেও ক্যাম্পাস থেকে বের হওয়ার পর ৩০-৪০ জনের একটি দল পারভেজকে ঘিরে ফেলে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন মোবাশ্বের আলী খন্দকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সাময়িকভাবে বহিষ্কৃত দুই ছাত্রী হলেন—ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাতেমা তাহসিন ঐশী এবং ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ফারিয়া হক টিনা।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, ঘটনার পরই অভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে প্রাথমিক তদন্তে সংশ্লিষ্ট দুই শিক্ষার্থীর সম্পৃক্ততার ইঙ্গিত পাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন মোবাশ্বের আলী বলেন, “প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আমাদের কাছে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। প্রাথমিক তথ্য যাচাই-বাছাই করে আমরা তাদের সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, তদন্ত চলাকালে প্রক্টোরিয়াল কমিটি অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তারা সাড়া দেননি। ফলে তাদের কোনো বক্তব্যও পাওয়া যায়নি। চূড়ান্ত তদন্ত বা পুলিশি প্রতিবেদন না আসা পর্যন্ত বহিষ্কারাদেশ বলবৎ থাকবে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তদন্তে দোষ প্রমাণিত হলে অভিযুক্তদের স্থায়ীভাবে ছাত্রত্ব বাতিলসহ প্রয়োজনীয় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সঙ্গে তদন্তকারী সংস্থাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
এর আগে, প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. রায়হানা বেগম জানান, পারভেজ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং নিহত শিক্ষার্থীর পরিবারের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
উল্লেখ্য, শনিবার বিকেলে ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের দুই ছাত্রীকে নিয়ে হাসাহাসির জেরে পারভেজের সঙ্গে প্রাইম এশিয়ার ইংরেজি বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থীর বাগবিতণ্ডা হয়। পরবর্তীতে বিষয়টি মীমাংসা হলেও ক্যাম্পাস থেকে বের হওয়ার পর ৩০-৪০ জনের একটি দল পারভেজকে ঘিরে ফেলে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।