
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের তহবিল স্থগিতের সিদ্ধান্তকে বেআইনি দাবি করে আদালতের শরণাপন্ন হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ২৩০ কোটি ডলারেরও বেশি ফেডারেল অর্থায়ন বন্ধের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা এ মামলার খবর মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার সোমবার (২১ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে জানান, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অবৈধ দাবির সামনে নতি স্বীকার না করায় হার্ভার্ডকে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করছে প্রশাসন। এই তহবিল স্থগিত করাটা শুধু বেআইনি নয়, বরং তা ফেডারেল সরকারের ক্ষমতার সীমারও বাইরে।”
মামলায় মার্কিন সরকারের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সংস্থাকে বিবাদী করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিচার, জ্বালানি বিভাগ এবং সাধারণ পরিষেবা প্রশাসন।
ঘটনার পেছনের প্রেক্ষাপটে উল্লেখ করা হয়, গত ১৪ এপ্রিল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাম্প প্রশাসনের একাধিক দাবি প্রত্যাখ্যান করে, যার মধ্যে ছিল বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ, প্রশাসনিক সংস্কার, এবং বৈচিত্র্য-সমতা কর্মসূচি বাতিলের প্রস্তাব। ওই একই দিনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, হার্ভার্ডের জন্য বরাদ্দ করা ফেডারেল তহবিল স্থগিত করা হচ্ছে।
এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ সতর্ক করে জানায়, দাবি না মানলে হার্ভার্ড বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি হারাতে পারে।
জবাবে প্রেসিডেন্ট গারবার সাফ জানিয়ে দেন, “মূল্যবোধ বিসর্জন দিয়ে অর্থ বাঁচানোর সিদ্ধান্ত হার্ভার্ড নেবে না।” তার এই বক্তব্যের পরদিনই বিশ্ববিদ্যালয়টির বিরুদ্ধে কার্যক্রম জোরালো করে ট্রাম্প প্রশাসন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া আইনগত লড়াই নয়—বরং যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার স্বাধীনতা, বৈচিত্র্য এবং প্রশাসনিক হস্তক্ষেপের বিস্তৃত প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার সোমবার (২১ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে জানান, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অবৈধ দাবির সামনে নতি স্বীকার না করায় হার্ভার্ডকে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করছে প্রশাসন। এই তহবিল স্থগিত করাটা শুধু বেআইনি নয়, বরং তা ফেডারেল সরকারের ক্ষমতার সীমারও বাইরে।”
মামলায় মার্কিন সরকারের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সংস্থাকে বিবাদী করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিচার, জ্বালানি বিভাগ এবং সাধারণ পরিষেবা প্রশাসন।
ঘটনার পেছনের প্রেক্ষাপটে উল্লেখ করা হয়, গত ১৪ এপ্রিল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাম্প প্রশাসনের একাধিক দাবি প্রত্যাখ্যান করে, যার মধ্যে ছিল বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ, প্রশাসনিক সংস্কার, এবং বৈচিত্র্য-সমতা কর্মসূচি বাতিলের প্রস্তাব। ওই একই দিনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, হার্ভার্ডের জন্য বরাদ্দ করা ফেডারেল তহবিল স্থগিত করা হচ্ছে।
এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ সতর্ক করে জানায়, দাবি না মানলে হার্ভার্ড বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি হারাতে পারে।
জবাবে প্রেসিডেন্ট গারবার সাফ জানিয়ে দেন, “মূল্যবোধ বিসর্জন দিয়ে অর্থ বাঁচানোর সিদ্ধান্ত হার্ভার্ড নেবে না।” তার এই বক্তব্যের পরদিনই বিশ্ববিদ্যালয়টির বিরুদ্ধে কার্যক্রম জোরালো করে ট্রাম্প প্রশাসন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া আইনগত লড়াই নয়—বরং যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার স্বাধীনতা, বৈচিত্র্য এবং প্রশাসনিক হস্তক্ষেপের বিস্তৃত প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে।