
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের স্বায়ত্তশাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে কমিশনের ড. আনোয়ার হোসেন অডিটরিয়ামে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনটির লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ পরমাণু বিজ্ঞানী সংঘের সভাপতি ড. এএমএস সাইফুল্লাহ। তিনি বলেন, “পরমাণু শক্তি কমিশন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, যা আন্তর্জাতিক পরমাণু সংস্থা (আইইএএ) এর রীতিনীতি অনুসরণ করে পরিচালিত হয়। অথচ এখন এই প্রতিষ্ঠানের ওপর মন্ত্রণালয়ের অযৌক্তিক হস্তক্ষেপ বাড়ছে।”
তিনি আরও জানান, কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আইবাস প্লাস প্লাস বেতন কাঠামোয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে উপযোগিতা যাচাই না করেই। ফলে দুই মাস ধরে বেতন-ভাতা বন্ধ রয়েছে এবং অনেকের পদ অবনমিত হয়েছে, যা অমানবিক ও অযৌক্তিক।
রূপপুর প্রকল্প নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে ড. সাইফুল্লাহ বলেন, “চুক্তি ও আইনে পরমাণু শক্তি কমিশন রূপপুর প্রকল্পের মালিকপক্ষ হলেও আমলারা কমিশনকে বাইরে রেখে বিদ্যুৎ বিক্রির চেষ্টা চালাচ্ছেন। এটি স্পষ্টভাবে কমিশনের স্বায়ত্তশাসনে হস্তক্ষেপ।”
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা দ্রুত বেতন-ভাতা পরিশোধ, স্বায়ত্তশাসন ফিরিয়ে আনা এবং সব প্রকার প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ বন্ধের আহ্বান জানান।
সংগঠনটির লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ পরমাণু বিজ্ঞানী সংঘের সভাপতি ড. এএমএস সাইফুল্লাহ। তিনি বলেন, “পরমাণু শক্তি কমিশন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, যা আন্তর্জাতিক পরমাণু সংস্থা (আইইএএ) এর রীতিনীতি অনুসরণ করে পরিচালিত হয়। অথচ এখন এই প্রতিষ্ঠানের ওপর মন্ত্রণালয়ের অযৌক্তিক হস্তক্ষেপ বাড়ছে।”
তিনি আরও জানান, কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আইবাস প্লাস প্লাস বেতন কাঠামোয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে উপযোগিতা যাচাই না করেই। ফলে দুই মাস ধরে বেতন-ভাতা বন্ধ রয়েছে এবং অনেকের পদ অবনমিত হয়েছে, যা অমানবিক ও অযৌক্তিক।
রূপপুর প্রকল্প নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে ড. সাইফুল্লাহ বলেন, “চুক্তি ও আইনে পরমাণু শক্তি কমিশন রূপপুর প্রকল্পের মালিকপক্ষ হলেও আমলারা কমিশনকে বাইরে রেখে বিদ্যুৎ বিক্রির চেষ্টা চালাচ্ছেন। এটি স্পষ্টভাবে কমিশনের স্বায়ত্তশাসনে হস্তক্ষেপ।”
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা দ্রুত বেতন-ভাতা পরিশোধ, স্বায়ত্তশাসন ফিরিয়ে আনা এবং সব প্রকার প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ বন্ধের আহ্বান জানান।