
শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরারের সঙ্গে আলোচনার পরও দাবি আদায়ে অনশন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পৌঁছান শিক্ষা উপদেষ্টা। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। তবে উপাচার্যের পদত্যাগ বা অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত নিজেদের অবস্থানে অনড় থাকার কথা জানান শিক্ষার্থীরা।
পরে শিক্ষা উপদেষ্টা জানান, এ বিষয়ে ইউজিসি তিন সদস্যের কমিটি করেছে। সেই কমিটি যে সুপারিশ করবে, আইনের মধ্যে থেকে সেই আলোকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। তাই সেই সময়টুকু পর্যন্ত ধৈয্য ধরে অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহারের আহ্বান জানানো হয়েছে আন্দোলনরতদের। শিক্ষা উপদেষ্টা চলে যাওয়ার পর ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা।
উপাচার্যের অপসারণের এক দফা দাবিতে আজ তৃতীয় দিনের মতো অনশনে আছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। তাদের অভিযোগ, উপাচার্য তাদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় যারা প্রকৃত দোষী, তাদের শাস্তি না দিয়ে ৩৭ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে বলেও অভিযোগ তাদের।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পৌঁছান শিক্ষা উপদেষ্টা। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। তবে উপাচার্যের পদত্যাগ বা অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত নিজেদের অবস্থানে অনড় থাকার কথা জানান শিক্ষার্থীরা।
পরে শিক্ষা উপদেষ্টা জানান, এ বিষয়ে ইউজিসি তিন সদস্যের কমিটি করেছে। সেই কমিটি যে সুপারিশ করবে, আইনের মধ্যে থেকে সেই আলোকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। তাই সেই সময়টুকু পর্যন্ত ধৈয্য ধরে অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহারের আহ্বান জানানো হয়েছে আন্দোলনরতদের। শিক্ষা উপদেষ্টা চলে যাওয়ার পর ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা।
উপাচার্যের অপসারণের এক দফা দাবিতে আজ তৃতীয় দিনের মতো অনশনে আছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। তাদের অভিযোগ, উপাচার্য তাদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় যারা প্রকৃত দোষী, তাদের শাস্তি না দিয়ে ৩৭ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে বলেও অভিযোগ তাদের।