সরকার দেশের সিটি সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ থেকে ৫ হাজার টন চিনি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্রের (জাতীয়) মাধ্যমে কেনা হবে এই চিনি। প্রতি কেজি চিনির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১২০ টাকা ৯০ পয়সা। এ জন্য মোট ব্যয় হবে ৬০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আসন্ন রমজান মাস উপলক্ষে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)-এর মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে এ চিনি বিক্রি করা হবে।বুধবার (৬ নভেম্বর) সচিবালয়ে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সরকারের ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ চিনি কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।বৈঠক সূত্রে জানা যায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে টিসিবির এক লাখ ৪৪ হাজার মেট্রিক টন চিনি কেনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। তারেই অংশ হিসেবে মোট চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে সমগ্র বাংলাদেশে (সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাসহ) টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী প্রায় এক কোটি নিম্নআয়ের পরিবারের মধ্যে প্রতি মাসে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রির লক্ষ্যে স্থানীয়ভাবে ৫ হাজার মেট্রিক টন চিনি কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, ৫০ কেজির বস্তায় প্রতিষ্ঠানটি ৫ হাজার মেট্রিক টন চিনি সরবরাহ করবে বলে দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি সুপারিশ করে। প্রতি কেজি চিনির দাফতরিক মূল্য ১২৩ টাকা ৮৭ পয়সা। সে হিসেবে রেসপনসিভ দরদাতা ১২০ টাকা ৯০ পয়সা দর উল্লেখ করায় দাফতরিক মূল্যের চেয়ে ২ টাকা ৯৭ পয়সা কমে এ চিনি পাওয়া যাবে বলে মূল্যায়ন কমিটি তাদের মতামত দেয়।সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে সার্বিক বিষয় আলোচনা হয় এবং কমিটি সিটি সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ থেকে ৫ হাজার টন চিনি কেনার অনুমোদন দেয়।
জানা গেছে, ৫০ কেজির বস্তায় প্রতিষ্ঠানটি ৫ হাজার মেট্রিক টন চিনি সরবরাহ করবে বলে দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি সুপারিশ করে। প্রতি কেজি চিনির দাফতরিক মূল্য ১২৩ টাকা ৮৭ পয়সা। সে হিসেবে রেসপনসিভ দরদাতা ১২০ টাকা ৯০ পয়সা দর উল্লেখ করায় দাফতরিক মূল্যের চেয়ে ২ টাকা ৯৭ পয়সা কমে এ চিনি পাওয়া যাবে বলে মূল্যায়ন কমিটি তাদের মতামত দেয়।সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে সার্বিক বিষয় আলোচনা হয় এবং কমিটি সিটি সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ থেকে ৫ হাজার টন চিনি কেনার অনুমোদন দেয়।