
রাজধানীর ভাটারা ও যাত্রাবাড়ী থানার হত্যা মামলায় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামকে দুই দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে বাড্ডা থানার এক মামলায় সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে ২ দিনের রিমান্ডে এবং যাত্রাবাড়ী থানার মামলায় সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানকে ১ দিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়েছে।
একই মামলায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি ইউনিটের সাবেক নেতা তানভীর হাসান সৈকতকেও ২ দিনের রিমান্ডে দেওয়া হয়।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) মাহবুবুর রহমান শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।
এদিন আদালতে পেশ করা হয় আরও ১০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে, যাদের বিভিন্ন থানার মামলায় নতুন করে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছেন—হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সাধন চন্দ্র মজুমদার, ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ, সাবেক ওসি আবুল হাসান এবং সাবেক এএসপি তানজিল আহম্মেদ।
শুনানিকালে আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের একাধিক নেতাকর্মী। রিমান্ড শুনানির সময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের সঙ্গে তাদের বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। তারা দাবি করেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে হত্যার ঘটনায় এসব রাজনীতিকরা জড়িত নন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে মামলায় জড়ানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত কয়েক মাস ধরে চলমান অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে একাধিক উচ্চ পর্যায়ের নেতাকে আটক করে বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। বিরোধীপক্ষ এই ঘটনায় বিচার বিভাগীয় হস্তক্ষেপ ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়ে আসছে।
একই মামলায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি ইউনিটের সাবেক নেতা তানভীর হাসান সৈকতকেও ২ দিনের রিমান্ডে দেওয়া হয়।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) মাহবুবুর রহমান শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।
এদিন আদালতে পেশ করা হয় আরও ১০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে, যাদের বিভিন্ন থানার মামলায় নতুন করে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছেন—হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সাধন চন্দ্র মজুমদার, ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ, সাবেক ওসি আবুল হাসান এবং সাবেক এএসপি তানজিল আহম্মেদ।
শুনানিকালে আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের একাধিক নেতাকর্মী। রিমান্ড শুনানির সময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের সঙ্গে তাদের বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। তারা দাবি করেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে হত্যার ঘটনায় এসব রাজনীতিকরা জড়িত নন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে মামলায় জড়ানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত কয়েক মাস ধরে চলমান অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে একাধিক উচ্চ পর্যায়ের নেতাকে আটক করে বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। বিরোধীপক্ষ এই ঘটনায় বিচার বিভাগীয় হস্তক্ষেপ ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়ে আসছে।