
ভারতের কাশ্মিরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় এখন পর্যন্ত ২৬ জন নিহত হয়েছেন। সৌদি আরবে সফররত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই ঘটনার পরপরই দেশে ফিরে আসেন এবং বুধবার (২৩ এপ্রিল) মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পাঁচটি কড়া সিদ্ধান্ত নেন। খবর এনডিটিভির।
বৈঠকে মোদি যে সিদ্ধান্তগুলো নিয়েছেন, তা ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও পররাষ্ট্রনীতিতে তীব্র প্রতিকূলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে। সিদ্ধান্তগুলো হলো: ইন্দুস পানি চুক্তি বাতিল, পাকিস্তানি নাগরিকদের সার্ক ভিসা না দেয়া, পাকিস্তানের সঙ্গে আটারি সীমান্ত বন্ধ করে দেয়া, পাকিস্তানে ভারতীয় হাইকমিশন থেকে সব কর্মী প্রত্যাহার এবং পাকিস্তানি নাগরিকদের বর্তমান ভিসা বাতিল করার পাশাপাশি তাদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ভারত ছাড়তে বলা।
ভারতের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, হামলাকারীরা পরিচয় নিশ্চিত হয়ে হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। কাশ্মিরভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠী 'দ্য রেসিসটেন্স ফোর্স' (টিআরএফ) এ হামলার দায় স্বীকার করেছে।
তবে কাশ্মিরে হামলা নিয়ে এখনো পর্যন্ত ভারত সরকার আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেয়নি। এমনকি আহতদের সংখ্যাও প্রকাশ করা হয়নি।
বৈঠকে মোদি যে সিদ্ধান্তগুলো নিয়েছেন, তা ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও পররাষ্ট্রনীতিতে তীব্র প্রতিকূলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে। সিদ্ধান্তগুলো হলো: ইন্দুস পানি চুক্তি বাতিল, পাকিস্তানি নাগরিকদের সার্ক ভিসা না দেয়া, পাকিস্তানের সঙ্গে আটারি সীমান্ত বন্ধ করে দেয়া, পাকিস্তানে ভারতীয় হাইকমিশন থেকে সব কর্মী প্রত্যাহার এবং পাকিস্তানি নাগরিকদের বর্তমান ভিসা বাতিল করার পাশাপাশি তাদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ভারত ছাড়তে বলা।
ভারতের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, হামলাকারীরা পরিচয় নিশ্চিত হয়ে হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। কাশ্মিরভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠী 'দ্য রেসিসটেন্স ফোর্স' (টিআরএফ) এ হামলার দায় স্বীকার করেছে।
তবে কাশ্মিরে হামলা নিয়ে এখনো পর্যন্ত ভারত সরকার আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেয়নি। এমনকি আহতদের সংখ্যাও প্রকাশ করা হয়নি।