রাজধানীতে বিএনপি আজ শুক্রবার জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি করবে। বৃহস্পতিবার কর্মদিবস হওয়ায় কর্মসূচি এক দিন পরে করা হচ্ছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ পতনের ১৭ বছর পর পরবর্তিত প্রেক্ষাপটে এ র্যালির মাধ্যমে দলটি জানান দিতে চাচ্ছে নিজেদের শক্তিমত্তা। বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিতে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি।ইতোমধ্যে বিএনপির নীতিনির্ধারকরা দফায় দফায় বৈঠক করেছেন। ঢাকা মহানগর উত্তর এবং দক্ষিণ বিএনপি, এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীকে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঢাকার আশপাশের জেলা থেকেও নেতাকর্মীর ঢল নামানোর প্রস্তুতি রয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন দাবিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে চাপে রাখার কৌশল হিসেবে বড় শোডাউন করবে বিএনপি।
নেতাকর্মীরা জানান, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর রাজধানীতে বড় দুটি সমাবেশ করেছে বিএনপি। সেখানে বক্তৃতায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নানা দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। তবে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র্যালি বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা চেয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে বিএনপি। সরকার সাড়া না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হাইকমান্ড। র্যালি থেকে নেতাদের কণ্ঠে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে আন্দোলনের ইঙ্গিত আসতে পারে।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা জানান, দুপুর আড়াইটায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে র্যালি শুরু হবে। এর পর কাকরাইল মোড়, কাকরাইল মসজিদ, মৎস্য ভবন, ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট, শাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট হয়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে শেষ হবে। র্যালি শুরুর আগে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হবে। বিএনপি নেতাদের ভাষ্যে, র্যালিটি হবে দেশের ইতিহাসে স্মরণীয়। দীর্ঘ ১৭ বছরের দুঃশাসন থেকে মুক্তির পর নয়াপল্টন থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার পথে নেতাকর্মীরা বিজয়োল্লাস করবেন।
দুই মহানগরের নেতারা জানান, ইতোমধ্যে তারা প্রতিটি ইউনিটকে বার্তা দিয়েছেন। থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীর সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে। দায়িত্বও বণ্টন করা হয়েছে। অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীকেও এ প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করা হয়েছে। প্রতিটি কর্মসূচিতে অংশ নিতে হবে। রাখতে হবে ঢাকঢোল, ব্যানার-ফেস্টুন।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক সমকালকে বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর আওয়ামী স্টিমরোলার উপেক্ষা করে কর্মসূচিতে নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষের ঢল নেমেছে। এখন তো মানুষ স্বৈরাচারমুক্ত হয়ে মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নিচ্ছেন। আশা করছি, র্যালি পরিণত হবে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মিলনমেলায়।
নেতাকর্মীরা জানান, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর রাজধানীতে বড় দুটি সমাবেশ করেছে বিএনপি। সেখানে বক্তৃতায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নানা দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। তবে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র্যালি বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা চেয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে বিএনপি। সরকার সাড়া না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হাইকমান্ড। র্যালি থেকে নেতাদের কণ্ঠে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে আন্দোলনের ইঙ্গিত আসতে পারে।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা জানান, দুপুর আড়াইটায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে র্যালি শুরু হবে। এর পর কাকরাইল মোড়, কাকরাইল মসজিদ, মৎস্য ভবন, ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট, শাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট হয়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে শেষ হবে। র্যালি শুরুর আগে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হবে। বিএনপি নেতাদের ভাষ্যে, র্যালিটি হবে দেশের ইতিহাসে স্মরণীয়। দীর্ঘ ১৭ বছরের দুঃশাসন থেকে মুক্তির পর নয়াপল্টন থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার পথে নেতাকর্মীরা বিজয়োল্লাস করবেন।
দুই মহানগরের নেতারা জানান, ইতোমধ্যে তারা প্রতিটি ইউনিটকে বার্তা দিয়েছেন। থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীর সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে। দায়িত্বও বণ্টন করা হয়েছে। অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীকেও এ প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করা হয়েছে। প্রতিটি কর্মসূচিতে অংশ নিতে হবে। রাখতে হবে ঢাকঢোল, ব্যানার-ফেস্টুন।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক সমকালকে বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর আওয়ামী স্টিমরোলার উপেক্ষা করে কর্মসূচিতে নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষের ঢল নেমেছে। এখন তো মানুষ স্বৈরাচারমুক্ত হয়ে মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নিচ্ছেন। আশা করছি, র্যালি পরিণত হবে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মিলনমেলায়।