
আইপিএলের মঞ্চে বাজিমাত করলেন এক কিশোর। বয়স মাত্র ১৪ বছর ৩২ দিন। গুজরাট টাইটান্সের বিপক্ষে ঝড় তুললেন ব্যাট হাতে। নাম—বৈভব সূর্যবংশী। রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে খেলতে নেমে মাত্র ৩৫ বলে হাঁকালেন দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি। এর মাধ্যমে আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সে শতরান করার নজির গড়লেন বিহারের এই বিস্ময়বালক।
বিহারের ছেলে বৈভবকে আইপিএলের নিলামে কোটি টাকা দিয়ে দলে নিয়েছিল রাজস্থান। তখন অনেকেই অবাক হয়েছিলেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নজর কাড়লেও আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টে তার জায়গা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। কোচ রাহুল দ্রাবিড় অবশ্য ছিলেন পুরোপুরি আশাবাদী। নেটে তার ব্যাটিং দেখে একবাক্যে বলে দিয়েছিলেন—এই ছেলেকে দলে চাই।
মাঠে নেমে দ্রাবিড়ের আস্থার প্রতিদানও দিলেন দারুণভাবে। লখনৌয়ের শার্দুল ঠাকুরকে ছক্কা মেরে অভিষেকের শুরু। প্রথম ম্যাচে ইনিংসটা বড় করতে না পারলেও এবার আর ভুল হয়নি। মাত্র ১৭ বলে অর্ধশত রান, এরপর ৩৮ বলে ১০১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস—যেখানে ছিল ৭টি চার ও ১১টি বিশাল ছক্কা।
সেঞ্চুরির পর গোটা জয়পুর গ্যালারি দাঁড়িয়ে কুর্নিশ জানাল। হুইলচেয়ারে বসে থাকা দ্রাবিড়ও উঠে দাঁড়িয়ে দিলেন অভিনন্দন। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসা ঝড় তুলেছেন শচীন টেন্ডুলকার থেকে শুরু করে সব ক্রিকেট বিশ্লেষক।
ম্যাচ শেষে আত্মবিশ্বাসী বৈভব বললেন, “এসব আমার রোজকার অভ্যাস। অনূর্ধ্ব-১৯ বা ঘরোয়া ক্রিকেটে আমি প্রথম বলেই ছক্কা মেরেছি। বল আমার জোনে পড়লেই মারব, চাপ নিই না।”
আর সাফল্যের পুরো কৃতিত্বটা দিয়েছেন তার মা-বাবাকে। “আমার মা প্রতিদিন ভোর ৩টায় উঠে আমার প্র্যাকটিসের জন্য খাবার তৈরি করতেন। বাবা নিজের চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন আমার জন্য। আজ আমি যা, সেটা তাদের আশীর্বাদে।”
বিহারের ছেলে বৈভবকে আইপিএলের নিলামে কোটি টাকা দিয়ে দলে নিয়েছিল রাজস্থান। তখন অনেকেই অবাক হয়েছিলেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নজর কাড়লেও আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টে তার জায়গা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। কোচ রাহুল দ্রাবিড় অবশ্য ছিলেন পুরোপুরি আশাবাদী। নেটে তার ব্যাটিং দেখে একবাক্যে বলে দিয়েছিলেন—এই ছেলেকে দলে চাই।
মাঠে নেমে দ্রাবিড়ের আস্থার প্রতিদানও দিলেন দারুণভাবে। লখনৌয়ের শার্দুল ঠাকুরকে ছক্কা মেরে অভিষেকের শুরু। প্রথম ম্যাচে ইনিংসটা বড় করতে না পারলেও এবার আর ভুল হয়নি। মাত্র ১৭ বলে অর্ধশত রান, এরপর ৩৮ বলে ১০১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস—যেখানে ছিল ৭টি চার ও ১১টি বিশাল ছক্কা।
সেঞ্চুরির পর গোটা জয়পুর গ্যালারি দাঁড়িয়ে কুর্নিশ জানাল। হুইলচেয়ারে বসে থাকা দ্রাবিড়ও উঠে দাঁড়িয়ে দিলেন অভিনন্দন। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসা ঝড় তুলেছেন শচীন টেন্ডুলকার থেকে শুরু করে সব ক্রিকেট বিশ্লেষক।
ম্যাচ শেষে আত্মবিশ্বাসী বৈভব বললেন, “এসব আমার রোজকার অভ্যাস। অনূর্ধ্ব-১৯ বা ঘরোয়া ক্রিকেটে আমি প্রথম বলেই ছক্কা মেরেছি। বল আমার জোনে পড়লেই মারব, চাপ নিই না।”
আর সাফল্যের পুরো কৃতিত্বটা দিয়েছেন তার মা-বাবাকে। “আমার মা প্রতিদিন ভোর ৩টায় উঠে আমার প্র্যাকটিসের জন্য খাবার তৈরি করতেন। বাবা নিজের চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন আমার জন্য। আজ আমি যা, সেটা তাদের আশীর্বাদে।”