
মাত্র ৫৩ বছর বয়সে ২০২০ সালের ২৯ এপ্রিল না ফেরার দেশে পাড়ি জমান বলিউডের শক্তিমান অভিনেতা ইরফান খান। আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে আবারও স্মৃতির আলোয় ভেসে উঠলেন তিনি। আর সেই আলোয় সবচেয়ে বেশি চোখ ভিজে উঠেছে পরিচালক সুজিত সরকারর। ভারতীয় এক গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অভিনেতাকে নিয়ে কথা বলতে গিয়ে একেবারে আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন 'পিকু' খ্যাত এই নির্মাতা।
“এখনও আমাদের সব আলোচনাতেই ইরফান থাকে আলোর মতো,” বলেন সুজিত। “সে চলে গেছে, পাঁচটা বছর হয়ে গেল। তবু যখনই কোনও ছবির কথা বলি, সবার আগে ইরফানের নামটাই মনে আসে। কেবল আমার নয়, আমার টিমের প্রত্যেকের ক্ষেত্রেই একই অবস্থা। আমরা তাকে ভুলতে পারি না।”
সুজিতের ভাষায়, “এই ইন্ডাস্ট্রিতে ইরফানের মতো একজন মানুষের খুব দরকার ছিল। অভিনেতা অনেক আছে, কিন্তু ইরফানের মতো মানুষ আমি খুব একটা দেখিনি। ও যেন এই দুনিয়ারই ছিল না। তার সঙ্গে যখনই কথা হতো, মনে হতো—ও যেন অন্য কোনও গ্রহ থেকে আমাদের মাঝে এসেছে। ওর মধ্যে এক প্রকৃত সুফিকে খুঁজে পেয়েছিলাম।”
তিনি বলেন, “জীবনে যতদিন বাঁচব, ইরফানের শূন্যতা আমাকে প্রতিনিয়ত কাতর করে তুলবে।”
১৯৮৮ সালে মীরা নায়ারের ‘সালাম বম্বে’ দিয়ে বলিউডে যাত্রা শুরু করেন ইরফান খান। দীর্ঘ ৩২ বছরের ক্যারিয়ারে দেশ-বিদেশের ৯৪টিরও বেশি সিনেমায় কাজ করেছেন তিনি। তাঁর উল্লেখযোগ্য ছবির তালিকায় রয়েছে—‘মকবুল’, ‘লাঞ্চবক্স’, ‘পিকু’, ‘স্লামডগ মিলিয়নিয়র’, ‘লাইফ অব পাই’, ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড’, ‘অ্যামেজিং স্পাইডার ম্যান’সহ অনেক কালজয়ী নাম।
তিনি পেয়েছেন ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বহু সম্মাননা। কিন্তু আজ সুজিতের কথায় স্পষ্ট—পুরস্কারের চেয়েও ইরফান ছিলেন মানুষের, হৃদয়ের এবং এক অনন্য দ্যুতির নাম।
“এখনও আমাদের সব আলোচনাতেই ইরফান থাকে আলোর মতো,” বলেন সুজিত। “সে চলে গেছে, পাঁচটা বছর হয়ে গেল। তবু যখনই কোনও ছবির কথা বলি, সবার আগে ইরফানের নামটাই মনে আসে। কেবল আমার নয়, আমার টিমের প্রত্যেকের ক্ষেত্রেই একই অবস্থা। আমরা তাকে ভুলতে পারি না।”
সুজিতের ভাষায়, “এই ইন্ডাস্ট্রিতে ইরফানের মতো একজন মানুষের খুব দরকার ছিল। অভিনেতা অনেক আছে, কিন্তু ইরফানের মতো মানুষ আমি খুব একটা দেখিনি। ও যেন এই দুনিয়ারই ছিল না। তার সঙ্গে যখনই কথা হতো, মনে হতো—ও যেন অন্য কোনও গ্রহ থেকে আমাদের মাঝে এসেছে। ওর মধ্যে এক প্রকৃত সুফিকে খুঁজে পেয়েছিলাম।”
তিনি বলেন, “জীবনে যতদিন বাঁচব, ইরফানের শূন্যতা আমাকে প্রতিনিয়ত কাতর করে তুলবে।”
১৯৮৮ সালে মীরা নায়ারের ‘সালাম বম্বে’ দিয়ে বলিউডে যাত্রা শুরু করেন ইরফান খান। দীর্ঘ ৩২ বছরের ক্যারিয়ারে দেশ-বিদেশের ৯৪টিরও বেশি সিনেমায় কাজ করেছেন তিনি। তাঁর উল্লেখযোগ্য ছবির তালিকায় রয়েছে—‘মকবুল’, ‘লাঞ্চবক্স’, ‘পিকু’, ‘স্লামডগ মিলিয়নিয়র’, ‘লাইফ অব পাই’, ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড’, ‘অ্যামেজিং স্পাইডার ম্যান’সহ অনেক কালজয়ী নাম।
তিনি পেয়েছেন ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বহু সম্মাননা। কিন্তু আজ সুজিতের কথায় স্পষ্ট—পুরস্কারের চেয়েও ইরফান ছিলেন মানুষের, হৃদয়ের এবং এক অনন্য দ্যুতির নাম।