
কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ হামলার পর ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। স্থানীয় সময় সোমবার আঙ্কারায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে বিরাজমান উত্তেজনা যেন দ্রুত প্রশমিত হয়—এটাই তুরস্কের প্রত্যাশা।
এরদোয়ান বলেন, “পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে, তা যেন দ্রুত প্রশমিত হয়—আমরা সেই কামনাই করছি। কারণ, আমরা চাই না এই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠুক। এখনই যদি শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ না নেওয়া হয়, তাহলে এটি ভয়াবহ সংকটে রূপ নিতে পারে।”
সংবাদ সম্মেলনে তিনি ফিলিস্তিন প্রসঙ্গেও তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান। পূর্ব জেরুজালেম, পশ্চিম তীর ও গাজা নিয়ে তিনি বলেন, “এই ভূমিগুলো ফিলিস্তিনিদেরই, ইনশাআল্লাহ গাজার ভাইবোনেরা সেই ভূমিতেই চিরকাল বসবাস করবেন।”
ইসরায়েলের নীতির কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, “গাজায় রক্ত ঝরিয়ে, শিশু হত্যা করে, আর মানুষকে খাদ্য ও ওষুধের সংকটে রেখে কেউ কোনো লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে না। এই বাস্তবতা মেনে নেওয়া উচিত।”
এরদোয়ানের এই বক্তব্য আন্তর্জাতিক পরিসরে কাশ্মীর ও ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে নতুন করে আলোচনার আবহ তৈরি করেছে।
এরদোয়ান বলেন, “পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে, তা যেন দ্রুত প্রশমিত হয়—আমরা সেই কামনাই করছি। কারণ, আমরা চাই না এই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠুক। এখনই যদি শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ না নেওয়া হয়, তাহলে এটি ভয়াবহ সংকটে রূপ নিতে পারে।”
সংবাদ সম্মেলনে তিনি ফিলিস্তিন প্রসঙ্গেও তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান। পূর্ব জেরুজালেম, পশ্চিম তীর ও গাজা নিয়ে তিনি বলেন, “এই ভূমিগুলো ফিলিস্তিনিদেরই, ইনশাআল্লাহ গাজার ভাইবোনেরা সেই ভূমিতেই চিরকাল বসবাস করবেন।”
ইসরায়েলের নীতির কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, “গাজায় রক্ত ঝরিয়ে, শিশু হত্যা করে, আর মানুষকে খাদ্য ও ওষুধের সংকটে রেখে কেউ কোনো লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে না। এই বাস্তবতা মেনে নেওয়া উচিত।”
এরদোয়ানের এই বক্তব্য আন্তর্জাতিক পরিসরে কাশ্মীর ও ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে নতুন করে আলোচনার আবহ তৈরি করেছে।