
আন্তর্জাতিক বাজারে ফের ধস নামছে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দামে। বুধবার (৩০ এপ্রিল) দিনে বিক্রি হওয়া প্রতি ব্যারেল তেল ছিল গত সাড়ে তিন বছরের মধ্যে সবচেয়ে সস্তা।
বাজার বিশ্লেষকদের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানায়, অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দুই মানদণ্ড ব্রেন্ট ও ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই)—দুটোরই দর কমেছে বড় হারে।
ব্রেন্ট প্রতি ব্যারেল বিক্রি হয়েছে ৬৩ দশমিক ১২ ডলারে। আর ডব্লিউটিআই বিক্রি হয়েছে ৫৯ দশমিক ৩১ ডলারে।
শতকরা হিসাবে ব্রেন্টের দাম কমেছে ১৫ দশমিক ৪ শতাংশ, আর ডব্লিউটিআই কমেছে ১৭ শতাংশ।
এত বড় দরপতন ২০২১ সালের নভেম্বরের পর এই প্রথম।
মূল কারণ হিসেবে দেখানো হচ্ছে সরবরাহ বেড়ে যাওয়াকে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক বিশ্লেষণা প্রতিষ্ঠান পিভিএম অ্যানালিস্টসের মতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সময় ওপেক প্লাস সদস্য দেশগুলো উত্তোলন কমালেও বর্তমানে তারা আবার উত্তোলন বাড়িয়ে দিয়েছে। এতে বাজারে সরবরাহ বেড়ে গিয়ে দামে ধস নামে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ইউক্রেন ও ইরান ঘিরে আন্তর্জাতিক জটিলতা কমলে হয়তো বাজার কিছুটা স্থিতিশীল হবে।
বাজার বিশ্লেষকদের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানায়, অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দুই মানদণ্ড ব্রেন্ট ও ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই)—দুটোরই দর কমেছে বড় হারে।
ব্রেন্ট প্রতি ব্যারেল বিক্রি হয়েছে ৬৩ দশমিক ১২ ডলারে। আর ডব্লিউটিআই বিক্রি হয়েছে ৫৯ দশমিক ৩১ ডলারে।
শতকরা হিসাবে ব্রেন্টের দাম কমেছে ১৫ দশমিক ৪ শতাংশ, আর ডব্লিউটিআই কমেছে ১৭ শতাংশ।
এত বড় দরপতন ২০২১ সালের নভেম্বরের পর এই প্রথম।
মূল কারণ হিসেবে দেখানো হচ্ছে সরবরাহ বেড়ে যাওয়াকে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক বিশ্লেষণা প্রতিষ্ঠান পিভিএম অ্যানালিস্টসের মতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সময় ওপেক প্লাস সদস্য দেশগুলো উত্তোলন কমালেও বর্তমানে তারা আবার উত্তোলন বাড়িয়ে দিয়েছে। এতে বাজারে সরবরাহ বেড়ে গিয়ে দামে ধস নামে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ইউক্রেন ও ইরান ঘিরে আন্তর্জাতিক জটিলতা কমলে হয়তো বাজার কিছুটা স্থিতিশীল হবে।