
ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্য রাজস্থান থেকে অবৈধভাবে বসবাসরত বাংলাদেশি অভিবাসীদের চিহ্নিত করে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা। বুধবার (৩০ এপ্রিল) একাধিক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর রাজ্য পুলিশের প্রতি এ নির্দেশ দেন তিনি। খবর এনডিটিভি ও পিটিআইয়ের।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে অবস্থানরত অবৈধ বাংলাদেশি নাগরিকদের দ্রুত শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে তিনি পুলিশকে একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেন, যার লক্ষ্য হবে অভিবাসীদের সনাক্ত করে দেশে ফেরত পাঠানো।
এক সরকারি কর্মকর্তা জানান,“মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে অবৈধভাবে বসবাস করা বাংলাদেশি অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। তিনি এই বিষয়ে দ্রুত কার্যক্রম শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন।”
বৈঠকে অভিবাসন ইস্যু ছাড়াও মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেন। তিনি জানান, “২০২৭ সালের মধ্যে রাজস্থানের কৃষকদের দিনে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে সরকার। পাশাপাশি শিল্প খাতেও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন, সংক্রমণ ও বিতরণ ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে হবে, যাতে আগামী দিনের চাহিদা পূরণে কোনো ঘাটতি না থাকে।
এদিকে অভিবাসন সংক্রান্ত সিদ্ধান্তকে ঘিরে রাজ্যে রাজনৈতিক ও সামাজিক আলোচনার সূত্রপাত হয়েছে। মানবাধিকার সংস্থাগুলো বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে অবস্থানরত অবৈধ বাংলাদেশি নাগরিকদের দ্রুত শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে তিনি পুলিশকে একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেন, যার লক্ষ্য হবে অভিবাসীদের সনাক্ত করে দেশে ফেরত পাঠানো।
এক সরকারি কর্মকর্তা জানান,“মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে অবৈধভাবে বসবাস করা বাংলাদেশি অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। তিনি এই বিষয়ে দ্রুত কার্যক্রম শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন।”
বৈঠকে অভিবাসন ইস্যু ছাড়াও মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেন। তিনি জানান, “২০২৭ সালের মধ্যে রাজস্থানের কৃষকদের দিনে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে সরকার। পাশাপাশি শিল্প খাতেও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন, সংক্রমণ ও বিতরণ ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে হবে, যাতে আগামী দিনের চাহিদা পূরণে কোনো ঘাটতি না থাকে।
এদিকে অভিবাসন সংক্রান্ত সিদ্ধান্তকে ঘিরে রাজ্যে রাজনৈতিক ও সামাজিক আলোচনার সূত্রপাত হয়েছে। মানবাধিকার সংস্থাগুলো বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানা গেছে।