
সরকারের ভুল নীতির কারণে কলকারখানা থেকে শ্রমিক ছাঁটাই হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।বুধবার (৩০ এপ্রিল) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন তিনি।
রিজভী বলেন, ফ্যাসিস্টদের সমর্থক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে, কিন্তু তাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে শ্রমিকদের কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত করে বেকার করে দেয়া হয়েছে। এটা সরকারের ভুল নীতি। বন্ধ না করে প্রশাসক নিয়োগ দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো চালু রাখার দরকার ছিল সরকারের। কেননা, হাজার হাজার শিক্ষিত কর্মী বেকার হয়ে পড়েছে।
তিনি জানান, আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশ করবে বিএনপি। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে তারেক রহমান ভার্চুয়ালি অংশ নেবেন।রিজভী দাবি করেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শ্রমিক দলের ৭১ জন নেতাকর্মী নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া ৩০ জন রিকশা শ্রমিকসহ বহু ভাসমান শ্রমজীবী নিহত হন। যদিও অনেকে শ্রমিকশ্রেণির আত্মত্যাগ স্বীকার করতে চান না।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, দেশ এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। শ্রমজীবী মানুষের আয় দিন দিন কমে যাচ্ছে। গ্যাস-বিদ্যুতের অভাবে কলকারখানা বন্ধ হচ্ছে। এখনও প্রতিদিন শ্রমিক ছাঁটাই চলছে, বেকার হচ্ছে হাজার হাজার শ্রমিক। শ্রমিকের জীবনে অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নেই। পতিত হাসিনা সরকারের লুটপাট ও দুর্নীতির কারণে সরকারি পাট ও চিনিকলগুলো বন্ধ করে হাজার হাজার শ্রমিককে পথে বসানো হয়েছে। তারা স্ত্রী-সন্তানসহ অর্ধাহারে, অনাহারে দিনাতিপাত করছে। বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছে না।’
রিজভী বলেন, ফ্যাসিস্টদের সমর্থক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে, কিন্তু তাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে শ্রমিকদের কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত করে বেকার করে দেয়া হয়েছে। এটা সরকারের ভুল নীতি। বন্ধ না করে প্রশাসক নিয়োগ দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো চালু রাখার দরকার ছিল সরকারের। কেননা, হাজার হাজার শিক্ষিত কর্মী বেকার হয়ে পড়েছে।
তিনি জানান, আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশ করবে বিএনপি। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে তারেক রহমান ভার্চুয়ালি অংশ নেবেন।রিজভী দাবি করেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শ্রমিক দলের ৭১ জন নেতাকর্মী নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া ৩০ জন রিকশা শ্রমিকসহ বহু ভাসমান শ্রমজীবী নিহত হন। যদিও অনেকে শ্রমিকশ্রেণির আত্মত্যাগ স্বীকার করতে চান না।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, দেশ এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। শ্রমজীবী মানুষের আয় দিন দিন কমে যাচ্ছে। গ্যাস-বিদ্যুতের অভাবে কলকারখানা বন্ধ হচ্ছে। এখনও প্রতিদিন শ্রমিক ছাঁটাই চলছে, বেকার হচ্ছে হাজার হাজার শ্রমিক। শ্রমিকের জীবনে অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নেই। পতিত হাসিনা সরকারের লুটপাট ও দুর্নীতির কারণে সরকারি পাট ও চিনিকলগুলো বন্ধ করে হাজার হাজার শ্রমিককে পথে বসানো হয়েছে। তারা স্ত্রী-সন্তানসহ অর্ধাহারে, অনাহারে দিনাতিপাত করছে। বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছে না।’