
সীমান্তের বাইরে ৩ হাজারের বেশি ত্রাণবাহী ট্রাক অপেক্ষা করলেও উপত্যকায় প্রবেশের অনুমতি দিচ্ছে না ইসরাইল। এর মধ্যে গাজায় বুধবার (৩০ এপ্রিল) ইসরাইলের হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন কমপক্ষে ৩৫ ফিলিস্তিনি। এমন পরিস্থিতিতেও নেতানিয়াহু প্রশাসনের সিদ্ধান্তকে আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে সমর্থন জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এদিকে, পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে শুক্রবার যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির সঙ্গে আলোচনায় বসছে ইরান।
গাজা সীমান্তের বাইরে অপেক্ষমাণ ৩ হাজারের বেশি ত্রাণবাহী ট্রাক। যদিও ত্রাণ প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত রেখেছে ইসরাইলি সরকার। ৬১ দিন ধরে কোনো ধরনের সহায়তা ছাড়াই দিন পার করতে হচ্ছে গাজাবাসীকে। তাই প্রতি মুহূর্তেই বাড়ছে মানবিক সংকট। পাশাপাশি উপত্যকাটিতে অব্যাহত রয়েছে হামলা। কেবল বুধবারই হতাহতের সংখ্যা অর্ধশতাধিক।এমন পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে চলছে ইসরাইলের বিরুদ্ধে শুনানি। যেখানে নেতানিয়াহু সরকারের বিরুদ্ধে ত্রাণ সরবরাহ প্রবেশ বন্ধের অভিযোগ তুলেছে জাতিসংঘ ও ফিলিস্তিন। যদিও এতকিছুর পরেও তেল আবিবের সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়েছে ওয়াশিংটন। মার্কিন প্রতিনিধির দাবি, ত্রাণ প্রবেশে অনুমতি প্রদানের বাধ্যবাধকতা নেই ইসরাইলের।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর লিগ্যাল অ্যাডভাইজার জশুয়া সিমন্স বলেন, ‘দখলকারী শক্তি হওয়ায় ইউএনআরডব্লিউএকে মানবিক সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে ইসরাইলের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। এই সংস্থাই গাজায় একমাত্র মানবিক সহায়তা প্রদানকারী সংস্থা নয়। তৃতীয় কোনো দেশ কিংবা সংস্থাকে গাজায় প্রবেশে বাধা দেয়ার ক্ষেত্রেও ইসরাইল কোনো আইনের সম্মুখীন হবে না।’এদিকে জাতিসংঘ বলছে, গাজা দখলের মাধ্যমে সেখানে চলছে নীরব হত্যাযজ্ঞ। মানবিক সহায়তা বন্ধের মাধ্যমে উপত্যকায় গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরাইল।ইউএনআরডব্লিউএয়ের মুখপাত্র জুলিয়েট তৌমা বলেন, ‘আপনারা সবাই জানেন, ইসরাইল গাজায় ত্রাণ প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত রেখেছে। চিকিৎসা সরঞ্জাম, খাবার, টিকা কিংবা জ্বালানি কিছুই পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না। ২ মার্চ ২০২৫ থেকে এটি শুরু হয়েছে। গাজায় ইসরাইলের দখল ফিলিস্তিনিদের জন্য নীরব ঘাতক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। শিশু থেকে বৃদ্ধ, কাউকেই রেহাই দিচ্ছে না।’
তবে ফিলিস্তিনের বদলে নিজেদের পরমাণু কর্মসূচি চুক্তির ওপর জোর দিচ্ছে ইরান। এ বিষয়ে শুক্রবার ইউরোপের শক্তিধর তিন দেশ- যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির সঙ্গে আলোচনায় বসবেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। জানান, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে নিজেদের অবস্থান জোরালো করতেই আয়োজন করা হয়েছে এই সংলাপ।ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেন, ‘আগের ভুল নীতির কারণে ইউরোপের ভূমিকা হ্রাস পেয়েছে। আমরা সুসম্পর্ক চাই। তারাও সম্ভবত একই জিনিস চাইছেন। তাই রোমে তিন দেশের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছি। এরপর শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসবো।
এদিকে স্বাধীনতা দিবসের মধ্যেও জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার দাবিতে আন্দোলন করছেন ইসরাইলিরা। এদিন সাইরেন বাজানোর মাধ্যমে স্মরণ করা হয় হামাসের হাতে আটককৃত জিম্মিদের। যদিও জিম্মিদের ঘরে ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু।
গাজা সীমান্তের বাইরে অপেক্ষমাণ ৩ হাজারের বেশি ত্রাণবাহী ট্রাক। যদিও ত্রাণ প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত রেখেছে ইসরাইলি সরকার। ৬১ দিন ধরে কোনো ধরনের সহায়তা ছাড়াই দিন পার করতে হচ্ছে গাজাবাসীকে। তাই প্রতি মুহূর্তেই বাড়ছে মানবিক সংকট। পাশাপাশি উপত্যকাটিতে অব্যাহত রয়েছে হামলা। কেবল বুধবারই হতাহতের সংখ্যা অর্ধশতাধিক।এমন পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে চলছে ইসরাইলের বিরুদ্ধে শুনানি। যেখানে নেতানিয়াহু সরকারের বিরুদ্ধে ত্রাণ সরবরাহ প্রবেশ বন্ধের অভিযোগ তুলেছে জাতিসংঘ ও ফিলিস্তিন। যদিও এতকিছুর পরেও তেল আবিবের সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়েছে ওয়াশিংটন। মার্কিন প্রতিনিধির দাবি, ত্রাণ প্রবেশে অনুমতি প্রদানের বাধ্যবাধকতা নেই ইসরাইলের।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর লিগ্যাল অ্যাডভাইজার জশুয়া সিমন্স বলেন, ‘দখলকারী শক্তি হওয়ায় ইউএনআরডব্লিউএকে মানবিক সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে ইসরাইলের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। এই সংস্থাই গাজায় একমাত্র মানবিক সহায়তা প্রদানকারী সংস্থা নয়। তৃতীয় কোনো দেশ কিংবা সংস্থাকে গাজায় প্রবেশে বাধা দেয়ার ক্ষেত্রেও ইসরাইল কোনো আইনের সম্মুখীন হবে না।’এদিকে জাতিসংঘ বলছে, গাজা দখলের মাধ্যমে সেখানে চলছে নীরব হত্যাযজ্ঞ। মানবিক সহায়তা বন্ধের মাধ্যমে উপত্যকায় গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরাইল।ইউএনআরডব্লিউএয়ের মুখপাত্র জুলিয়েট তৌমা বলেন, ‘আপনারা সবাই জানেন, ইসরাইল গাজায় ত্রাণ প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত রেখেছে। চিকিৎসা সরঞ্জাম, খাবার, টিকা কিংবা জ্বালানি কিছুই পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না। ২ মার্চ ২০২৫ থেকে এটি শুরু হয়েছে। গাজায় ইসরাইলের দখল ফিলিস্তিনিদের জন্য নীরব ঘাতক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। শিশু থেকে বৃদ্ধ, কাউকেই রেহাই দিচ্ছে না।’
তবে ফিলিস্তিনের বদলে নিজেদের পরমাণু কর্মসূচি চুক্তির ওপর জোর দিচ্ছে ইরান। এ বিষয়ে শুক্রবার ইউরোপের শক্তিধর তিন দেশ- যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির সঙ্গে আলোচনায় বসবেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। জানান, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে নিজেদের অবস্থান জোরালো করতেই আয়োজন করা হয়েছে এই সংলাপ।ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেন, ‘আগের ভুল নীতির কারণে ইউরোপের ভূমিকা হ্রাস পেয়েছে। আমরা সুসম্পর্ক চাই। তারাও সম্ভবত একই জিনিস চাইছেন। তাই রোমে তিন দেশের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছি। এরপর শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসবো।
এদিকে স্বাধীনতা দিবসের মধ্যেও জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার দাবিতে আন্দোলন করছেন ইসরাইলিরা। এদিন সাইরেন বাজানোর মাধ্যমে স্মরণ করা হয় হামাসের হাতে আটককৃত জিম্মিদের। যদিও জিম্মিদের ঘরে ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু।