বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেল সিডনি থেকে ব্রিসবেনগামী কান্টাস এয়ারওয়েজের একটি বিমান। উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই বিমানের ইঞ্জিন বিকল হয়ে গেলে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনার পর বিমানটি কিছুক্ষণ আকাশে ঘোরার পর সিডনি বিমানবন্দরে নিরাপদেই অবতরণ করেঅস্ট্রেলিয়ার গণমাধ্যমের বরাতে রয়টার্স জানিয়েছে, উড্ডয়নের পরপরই যাত্রীরা বিমানের দুটি ইঞ্জিনের একটি থেকে বিকট শব্দ শুনতে পান।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কান্টাসের কিউএফ৫২০ ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় শুক্রবার (৮ নভেম্বর) দুপুরের ১২টা ৩৫ মিনিটে সিডনি থেকে উড্ডয়ন করে। এর কিছুক্ষণ পরই একটি বিকট শব্দ শোনা যায়।
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংবাদমাধ্যম এবিসির সাংবাদিক মার্ক উইলাসি ওই বিমানটিতে ছিলেন। তিনি জানান, শব্দের পর বিমানে ‘তীব্র ঝাঁকুনি’ অনুভূত হয়েছিল। প্রথমে মনে হলো বিমানের এক ইঞ্জিনে কিছু সমস্যা হয়েছে এবং যেন সেটি আকাশে উড়তে পারছে না।’সিডনি বিমানবন্দর কর্তপক্ষ জানিয়েছে, বিমানটি সিডনির আকাশে ঘোরার সময় সিডনি বিমানবন্দরের মূল রানওয়ের পাশে একটি ঘাসে আগুন ধরে যায়, পরে দমকল কর্মীরা দ্রুত তা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন। এই পরিস্থিতিতে মূল রানওয়ে চালু থাকলেও কিছু ফ্লাইট বিলম্ব হয়েছে।
কান্টাস জানিয়েছে, প্রাথমিক পরীক্ষায় ইঞ্জিনটি কন্টেইন্ড ফেইলিওর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর অর্থ ইঞ্জিনের ভেতরের ক্ষতিগ্রস্ত অংশগুলো সুরক্ষিত আবরণে আবদ্ধ ছিল।কান্টাস এয়ারওয়েজের চিফ পাইলট ক্যাপ্টেন রিচার্ড টোবিয়ানো বলেন, ‘আমরা বুঝতে পারছি এই অভিজ্ঞতা যাত্রীদের জন্য কষ্টকর ছিল, তাই শুক্রবার বিকেলে আমরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করব।’
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংবাদমাধ্যম এবিসির সাংবাদিক মার্ক উইলাসি ওই বিমানটিতে ছিলেন। তিনি জানান, শব্দের পর বিমানে ‘তীব্র ঝাঁকুনি’ অনুভূত হয়েছিল। প্রথমে মনে হলো বিমানের এক ইঞ্জিনে কিছু সমস্যা হয়েছে এবং যেন সেটি আকাশে উড়তে পারছে না।’সিডনি বিমানবন্দর কর্তপক্ষ জানিয়েছে, বিমানটি সিডনির আকাশে ঘোরার সময় সিডনি বিমানবন্দরের মূল রানওয়ের পাশে একটি ঘাসে আগুন ধরে যায়, পরে দমকল কর্মীরা দ্রুত তা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন। এই পরিস্থিতিতে মূল রানওয়ে চালু থাকলেও কিছু ফ্লাইট বিলম্ব হয়েছে।
কান্টাস জানিয়েছে, প্রাথমিক পরীক্ষায় ইঞ্জিনটি কন্টেইন্ড ফেইলিওর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর অর্থ ইঞ্জিনের ভেতরের ক্ষতিগ্রস্ত অংশগুলো সুরক্ষিত আবরণে আবদ্ধ ছিল।কান্টাস এয়ারওয়েজের চিফ পাইলট ক্যাপ্টেন রিচার্ড টোবিয়ানো বলেন, ‘আমরা বুঝতে পারছি এই অভিজ্ঞতা যাত্রীদের জন্য কষ্টকর ছিল, তাই শুক্রবার বিকেলে আমরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করব।’