মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) আপিল বিভাগ জামায়াতে ইসলামের নিবন্ধন বাতিলের বিরুদ্ধে করা আপিল পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন মঞ্জুর করেছে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত ৪ সদস্যের বেঞ্চ এই আদেশ দেন। জামায়াতের আইনজীবী আশা প্রকাশ করেছেন, চূড়ান্ত বিচারে দলটি তাদের নিবন্ধন ফিরে পাবে এবং দাঁড়িপাল্লা প্রতীক নিয়েও জটিলতা কাটবে।
জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের বিরুদ্ধে আইনি লড়াই চালিয়ে আসছে দলটি। গত ৫ আগস্টের পর তারা পুনরায় আবেদন করে, যা তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে খারিজ হয়। তবে মঙ্গলবারের শুনানিতে আপিল বিভাগের নির্দেশনায় নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে।
আইনজীবী অ্যাডভোকেট শিশির মনির জানিয়েছেন, জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের সঙ্গে অনেক সাংবিধানিক প্রশ্ন জড়িত। তিনি বলেন, “নিবন্ধন ফিরে পেলে প্রতীক নিয়েও জটিলতা কেটে যাবে।”
এদিকে, জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের প্রেক্ষাপটে ২০০৮ সালে তরিকত ফেডারেশন হাইকোর্টে রিট করে, যার ভিত্তিতে ২০১৩ সালে হাইকোর্ট নিবন্ধনকে অবৈধ ঘোষণা করে। এটি পরবর্তীতে আপিল বিভাগেও বহাল থাকে।
এখন জামায়াতের জন্য নতুন দিগন্ত খুলে গেছে। তারা আশা করছে, আদালতের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ ফিরে পাবে।
জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের বিরুদ্ধে আইনি লড়াই চালিয়ে আসছে দলটি। গত ৫ আগস্টের পর তারা পুনরায় আবেদন করে, যা তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে খারিজ হয়। তবে মঙ্গলবারের শুনানিতে আপিল বিভাগের নির্দেশনায় নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে।
আইনজীবী অ্যাডভোকেট শিশির মনির জানিয়েছেন, জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের সঙ্গে অনেক সাংবিধানিক প্রশ্ন জড়িত। তিনি বলেন, “নিবন্ধন ফিরে পেলে প্রতীক নিয়েও জটিলতা কেটে যাবে।”
এদিকে, জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের প্রেক্ষাপটে ২০০৮ সালে তরিকত ফেডারেশন হাইকোর্টে রিট করে, যার ভিত্তিতে ২০১৩ সালে হাইকোর্ট নিবন্ধনকে অবৈধ ঘোষণা করে। এটি পরবর্তীতে আপিল বিভাগেও বহাল থাকে।
এখন জামায়াতের জন্য নতুন দিগন্ত খুলে গেছে। তারা আশা করছে, আদালতের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ ফিরে পাবে।