বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ বর্তমানে ভারতের ওড়িশা উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে এবং ২৫ অক্টোবর, শুক্রবার সকালে এটি স্থলভাগে আছড়ে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে ভারতের আবহাওয়া বিভাগ। ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র কারণে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণাঞ্চল এবং ওড়িশার উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাত হবে। এর ফলে অঞ্চলটির একটি বড় অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝা জানিয়েছেন, রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বিপদজনক অঞ্চলে বসবাসরত প্রায় ৩০ শতাংশ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। চিহ্নিত বিপজ্জনক অঞ্চলের বাকি বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া ২৪ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার সকালেও অব্যাহত থাকবে।
ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি শুক্রবার ভোরে ওড়িশার ভিতরকানিকা ন্যাশনাল পার্ক এবং ধামরা বন্দরের মধ্যে আছড়ে পড়তে পারে। তবে এ প্রক্রিয়া বৃহস্পতিবার রাত থেকেই শুরু হবে। বাতাসের গতিবেগ এবং ভারী বৃষ্টির কারণে উপকূলীয় অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ২ মিটার পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা থাকায় সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র কারণে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণাঞ্চল এবং ওড়িশার উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাত হবে। এর ফলে অঞ্চলটির একটি বড় অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝা জানিয়েছেন, রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বিপদজনক অঞ্চলে বসবাসরত প্রায় ৩০ শতাংশ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। চিহ্নিত বিপজ্জনক অঞ্চলের বাকি বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া ২৪ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার সকালেও অব্যাহত থাকবে।
ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি শুক্রবার ভোরে ওড়িশার ভিতরকানিকা ন্যাশনাল পার্ক এবং ধামরা বন্দরের মধ্যে আছড়ে পড়তে পারে। তবে এ প্রক্রিয়া বৃহস্পতিবার রাত থেকেই শুরু হবে। বাতাসের গতিবেগ এবং ভারী বৃষ্টির কারণে উপকূলীয় অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ২ মিটার পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা থাকায় সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।