
ভারতের চালানো ‘অপারেশন সিন্দুর’-এর জবাবে ‘সংশ্লিষ্ট প্রতিক্রিয়া’ জানাতে পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনীকে অনুমতি দিয়েছে দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা কমিটি (এনএসসি)। বুধবার (৭ মে) প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এনএসসির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে ভারতের হামলার তীব্র নিন্দা জানানো হয় বলে জানিয়েছে ডন।
বৈঠক শেষে এনএসসির বিবৃতিতে বলা হয়, পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের প্রতিশোধ নেয়ার অধিকার রয়েছে। জাতিসংঘ সনদের ৫১ অনুচ্ছেদের বরাত দিয়ে বলা হয়, নিরীহ নাগরিকদের প্রাণহানি এবং ভূখণ্ডে আগ্রাসনের উপযুক্ত জবাব পাকিস্তান নিজ পছন্দমতো সময় ও স্থানে দেবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “সমগ্র পাকিস্তানি জাতি তাদের সশস্ত্র বাহিনীর সাহসিকতা, ত্যাগ এবং মাতৃভূমির প্রতিরক্ষায় নেওয়া পদক্ষেপের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাচ্ছে।”
পাকিস্তানের দাবি, মঙ্গলবার গভীর রাতে ভারতের চালানো ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত এবং ৪৬ জন আহত হয়েছেন। দেশটির সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী দাবি করেন, প্রতিরোধ গড়ে তুলে তারা পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ও একটি কমব্যাট ড্রোন ভূপাতিত করেছেন।
উল্লেখ্য, দিল্লি বলছে, পেহেলগামের ভয়াবহ হামলার পর পাকিস্তান-প্রশ্রয়প্রাপ্ত সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় এই ‘প্রিসিশন স্ট্রাইক’ চালিয়েছে ভারত। অপারেশন ‘সিন্দুর’ নামের এই অভিযানে মূলত সন্ত্রাসী ঘাঁটি ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র লক্ষ্য করা হয়েছে বলে দাবি করেছে তারা।
বৈঠক শেষে এনএসসির বিবৃতিতে বলা হয়, পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের প্রতিশোধ নেয়ার অধিকার রয়েছে। জাতিসংঘ সনদের ৫১ অনুচ্ছেদের বরাত দিয়ে বলা হয়, নিরীহ নাগরিকদের প্রাণহানি এবং ভূখণ্ডে আগ্রাসনের উপযুক্ত জবাব পাকিস্তান নিজ পছন্দমতো সময় ও স্থানে দেবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “সমগ্র পাকিস্তানি জাতি তাদের সশস্ত্র বাহিনীর সাহসিকতা, ত্যাগ এবং মাতৃভূমির প্রতিরক্ষায় নেওয়া পদক্ষেপের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাচ্ছে।”
পাকিস্তানের দাবি, মঙ্গলবার গভীর রাতে ভারতের চালানো ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত এবং ৪৬ জন আহত হয়েছেন। দেশটির সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী দাবি করেন, প্রতিরোধ গড়ে তুলে তারা পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ও একটি কমব্যাট ড্রোন ভূপাতিত করেছেন।
উল্লেখ্য, দিল্লি বলছে, পেহেলগামের ভয়াবহ হামলার পর পাকিস্তান-প্রশ্রয়প্রাপ্ত সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় এই ‘প্রিসিশন স্ট্রাইক’ চালিয়েছে ভারত। অপারেশন ‘সিন্দুর’ নামের এই অভিযানে মূলত সন্ত্রাসী ঘাঁটি ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র লক্ষ্য করা হয়েছে বলে দাবি করেছে তারা।