
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের হামলা–পাল্টা হামলা নিয়ে চলমান উত্তেজনার মধ্যে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সরকারি চাকরিজীবীদের ছুটির নেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দিল্লি সরকার। গতকাল বৃহস্পিতবার এ সংক্রান্ত নোটিশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সিএনএন।
সিএনএন বলছে, ভারতের রাষ্ট্রীয় রেডিও চ্যানেল বৃহস্পতিবার ছুটি সংক্রান্ত তথ্য জানিয়েছে। দিল্লি সরকার ঘোষণা দিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ছুটি নিতে পারবেন না কোনো সরকারি চাকরিজীবী।
সরকারি নোটিশে বলা হয়েছে, বিদ্যমান পরিস্থিতি এবং জরুরি প্রতিক্রিয়া ব্যবস্থার প্রস্তুতির পরিপ্রেক্ষিতে, উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিয়েছে যে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত দিল্লির এনসিটি (ন্যাশনাল ক্যাপিটাল টেরিটরি) সরকারের কোনো কর্মকর্তা/কর্মচারীকে কোনো ছুটি দেওয়া হবে না।ভারত ও পাকিস্তান বড় ধরনের সংঘাতের দ্বারপ্রান্তে– এমন আশঙ্কার মধ্যে এই আদেশ জারি করা হয়েছে।
দশকের পর দশক ধরে চলা ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্বে সর্বশেষ উত্তেজনা শুরু হয় গত ২২ এপ্রিল। ওইদিন ভারত-শাসিত কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ জনকে হত্যা করা হয়। নয়াদিল্লি এ জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করেছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে পাকিস্তান।
ওই ঘটনার পর গত ৭ এপ্রিল মধ্যরাতে পাকিস্তানে হামলা চালায় ভারত। এতে প্রাণহানির সংখ্যা নিয়ে নানা তথ্য ছড়িয়েছে। ভারতীয় পক্ষ বলছে নিহতের সংখ্যা শতাধিক, তবে পাকিস্তানের পক্ষ বলছে, এই সংখ্যা ৩০ এর মতো।
সিএনএন বলছে, ভারতের রাষ্ট্রীয় রেডিও চ্যানেল বৃহস্পতিবার ছুটি সংক্রান্ত তথ্য জানিয়েছে। দিল্লি সরকার ঘোষণা দিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ছুটি নিতে পারবেন না কোনো সরকারি চাকরিজীবী।
সরকারি নোটিশে বলা হয়েছে, বিদ্যমান পরিস্থিতি এবং জরুরি প্রতিক্রিয়া ব্যবস্থার প্রস্তুতির পরিপ্রেক্ষিতে, উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিয়েছে যে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত দিল্লির এনসিটি (ন্যাশনাল ক্যাপিটাল টেরিটরি) সরকারের কোনো কর্মকর্তা/কর্মচারীকে কোনো ছুটি দেওয়া হবে না।ভারত ও পাকিস্তান বড় ধরনের সংঘাতের দ্বারপ্রান্তে– এমন আশঙ্কার মধ্যে এই আদেশ জারি করা হয়েছে।
দশকের পর দশক ধরে চলা ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্বে সর্বশেষ উত্তেজনা শুরু হয় গত ২২ এপ্রিল। ওইদিন ভারত-শাসিত কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ জনকে হত্যা করা হয়। নয়াদিল্লি এ জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করেছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে পাকিস্তান।
ওই ঘটনার পর গত ৭ এপ্রিল মধ্যরাতে পাকিস্তানে হামলা চালায় ভারত। এতে প্রাণহানির সংখ্যা নিয়ে নানা তথ্য ছড়িয়েছে। ভারতীয় পক্ষ বলছে নিহতের সংখ্যা শতাধিক, তবে পাকিস্তানের পক্ষ বলছে, এই সংখ্যা ৩০ এর মতো।