
আগামী মঙ্গলবার (১০ মে) কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন লিবারেল পার্টির নেতা মার্ক কার্নি। তার সঙ্গে শপথ নেবেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরাও। শুক্রবার গভর্নর জেনারেল মেরি সাইমনের অফিস থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অটোয়ার রিডো হলে অনুষ্ঠিতব্য এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনা করবেন গভর্নর জেনারেল নিজেই। কার্নির নেতৃত্বাধীন এই মন্ত্রিসভা হবে জাস্টিন ট্রুডোর ৩৯ সদস্যের মন্ত্রিসভার তুলনায় অনেক ছোট, যার লক্ষ্য প্রশাসনের কার্যকারিতা ও মনোযোগ বৃদ্ধি।
লিবারেল পার্টির নেতৃত্ব গ্রহণের পর এটাই হবে কার্নির প্রথম মন্ত্রিসভা গঠন। তিনি চান, একটি পরিমিত ও কর্মক্ষম প্রশাসন গড়ে তুলে জনগণের আস্থা ও সেবায় নতুন মাত্রা যোগ করতে।
এদিকে, ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত কানাডার ফেডারেল নির্বাচনের পর মার্কিন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমন্ত্রণে হোয়াইট হাউসে তাদের মধ্যে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দুই নেতাই বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক বিষয়ে আলোচনা করেন।
তবে বৈঠকে ট্রাম্পের দেওয়া “কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য করার” প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে কার্নি স্পষ্টভাবে বলেন, “কানাডা বিক্রির জন্য নয়। কানাডার মালিক কানাডার প্রতিটি নাগরিক, আর এটা বিক্রির পণ্য নয়।”
এই মন্তব্য সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করেছে। অনেকেই এটিকে কার্নির জাতীয়তাবাদী ও শক্তিশালী নেতৃত্বের প্রতীক হিসেবে দেখছেন।
অটোয়ার রিডো হলে অনুষ্ঠিতব্য এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনা করবেন গভর্নর জেনারেল নিজেই। কার্নির নেতৃত্বাধীন এই মন্ত্রিসভা হবে জাস্টিন ট্রুডোর ৩৯ সদস্যের মন্ত্রিসভার তুলনায় অনেক ছোট, যার লক্ষ্য প্রশাসনের কার্যকারিতা ও মনোযোগ বৃদ্ধি।
লিবারেল পার্টির নেতৃত্ব গ্রহণের পর এটাই হবে কার্নির প্রথম মন্ত্রিসভা গঠন। তিনি চান, একটি পরিমিত ও কর্মক্ষম প্রশাসন গড়ে তুলে জনগণের আস্থা ও সেবায় নতুন মাত্রা যোগ করতে।
এদিকে, ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত কানাডার ফেডারেল নির্বাচনের পর মার্কিন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমন্ত্রণে হোয়াইট হাউসে তাদের মধ্যে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দুই নেতাই বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক বিষয়ে আলোচনা করেন।
তবে বৈঠকে ট্রাম্পের দেওয়া “কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য করার” প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে কার্নি স্পষ্টভাবে বলেন, “কানাডা বিক্রির জন্য নয়। কানাডার মালিক কানাডার প্রতিটি নাগরিক, আর এটা বিক্রির পণ্য নয়।”
এই মন্তব্য সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করেছে। অনেকেই এটিকে কার্নির জাতীয়তাবাদী ও শক্তিশালী নেতৃত্বের প্রতীক হিসেবে দেখছেন।